Thursday 7 March 2024

ক্রীতদাস!

আমি ক্রীতদাস? হ্যাঁ!! কিন্তু কার? দিশার? নাকি আমার সম্পুর্ন অচেনা কোন বিদেশী লোকের? প্রশ্নটা ইদানিং সারাদিনই আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। দিশাকে আমি প্রথম দেখি আমাদের কলেজের পাশের স্টেশানের কাছের এক চায়ের দোকানের স্টলে। বাড়ি থেকে অনেক দূরের এক ছোট শহরের কলেজে কন্ট্রাকচুয়াল প্রফেসারের চাকরি নিয়ে এসে আমি প্রথমদিন স্টেশান থেকে বেরিয়ে চায়ের দোকানে মেয়েটিকে প্রথম দেখি। ফর্শা, রোগা ডানাকাটা পরী যেন। বয়স ১৭-১৮ হবে। পরনে গোলাপী টপ, কালো জিন্স আর পায়ে গোলাপি স্ট্রাইপ কাটা কালো জুতো। আমি মেয়েটির মুখের দিকে আড়চোখে তাকিয়ে মোহিত হয়ে যাই। একেই আমি লাজুক, তার উপরে ৩০ বছর বয়সে এসে ১৮ এর মেয়ের দিকে তাকানো ভাল দেখায় না। আমি চোখ নামিয়ে মেয়েটির জুতোর দিকে তাকাই। কিন্তু এবার আর চোখ সরাতে পারি না। তাকিয়েই থাকি। ইচ্ছা করতে থাকে মেয়েটির পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরে তাকে প্রভু সম্বোধন করে তার জুতো দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে। আমি বুঝতে পারি এইভাবে আমার ওর জুতোর দিকে তাকিয়ে থাকা মেয়েটি লক্ষ্য করছে। কিন্তু আমি চোখ সরাতে পারি না। তাকিয়েই থাকি। মনে মনে মেয়েটিকে প্রভু ও ভগবান বলে সম্বোধন করি। অনেক কষ্টে সম্বরন করি তার পায়ে মাথা নামানোর ইচ্ছাটা। মেয়েটি ডানা কাটা পরীর মত সুন্দরী বলেই কি আমার এই ইচ্ছা হচ্ছে? নাকি বাইরে চাকরি করতে আসার চাপে? নাকি মেয়েটি আসলেই কোন দেবী? প্রথম দুটোর কম্বিনেশান বাস্তব সম্মত হলেও আমার তৃতীয় কারন টাকেই সত্যি ভাবতে বেশি ভাল লাগে। কলেজে প্রথম দিন ক্লাস নিতে গিয়েই বুঝতে পারি বাড়াবাড়ি করে ফেলেছিলাম। মেয়েটি আমারই ছাত্রী! এই কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী! আমার ওইভাবে ওর জুতোর দিকে তাকানোর ফল হয় আমাকে দেখে ক্লাসের বাকি সবাই উঠে দাড়ালেও মেয়েটি ওঠে না। দিন কাটতে থাকে। মেয়েটির নাম দিশা জানতে পারি। কিন্তু আমি প্রফেসার হলেও ও কখনো আমাকে ক্লাসে ঢুকতে দেখে উঠে দাঁড়ায় না। আমার এই ঘটনা খুব ভাল লাগতে থাকে। আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না পুরো। ক্লাসের সামনেই প্রায়ই তাকিয়ে ফেলি দিশার জুতো পরা পায়ের দিকে। রোজই ও পায়ে স্নিকার পরে আসে। বেশিরভাগ দিনই এই কালোর উপরে গোলাপি স্ট্রাইপ স্নিকারটা। আমি প্রফেসার হয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মত ক্লাসের সবার সামনে রোজ প্রায় ৫ মিনিট করে বোধহয় শুধু দিশার জুতোর দিকে তাকিয়ে থেকেই কাটাই! দিশা আমাকে ইগ্নোর ও অসম্মান করে যতটা পারে। যেমন ক্লাস চলাকালীন আমাকে না বলেই ক্লাসে ঢোকা বা বেরিয়ে যাওয়া। আমি ওকে কিছুই বলিনা। বা বলতে পারি না। শুধু ঘরে ফিরে কল্পনায় ওর জুতোয় চুম্বনের স্বপ্ন দেখি ও কাল্পনিক গল্প লিখতে থাকি ওকে নিজের প্রভু ভেবে। ঠিক এই সময়েই আমার চোখে পরে এই app টা। কারো ফটো দিয়ে তাকে নিয়ে কিরকম ভিডিও চাই লিখে দিলে কয়েক মিনিটের মধ্যে ভিডিও রেডি হয়ে যাচ্ছে। আমি দিশা আর আমার ফটো দিয়ে কাল্পনিক ফেমডম ডেস্ক্রিপশান দিই। আর ১০ মিনিটের মধ্যে রেডি হয়ে যায় ভিডিও। ভিডিওতে আমি কখনো দিশাকে মন্দিরের দেবীর জায়গায় বসাই আর নিজেকে পুজারীর। কখনো বা ওই টি স্টলে বসা দিশার জুতোয় আমি চুমু খেতে থাকি বাকি সবার চোখের সামনে। যতদিন যায় আমার চাহিদা এক্সট্রিম হতে থাকে। ভিডিওতে দিশা আমাকে পোষা কুকুরের মত গলায় বেল্ট বেধে প্রকাশ্য রাস্তায় হেঁটে যায় আর আমি ওর জুতোয় চুম্বন করতে থাকি। ওর জুতো চেটে পরিস্কার করি কখনো। আর প্রভু দিশা আমার মুখে ইচ্ছা মত লাথি মারে আমাকে লুজার বলে। ডেস্ক্রিপশানে যতই এক্সট্রিম ফেমডম থাক, ভিডিও বানানোতে কোন অব্জেকশান দেখি না। আমি ক্রমে এক নেশার জালে জড়িয়ে পরি। এইভাবে মাস তিনেক যায়। হঠাত একদিন ভিডিও বানানোর app এ ফটো ও ডেস্ক্রিপশান দেওয়ার পরে ভিডিও আসে না। আসে এক মেসেজ। "your free service is over. Please subscribe." অনেক ভাবে চেষ্টা করেও আর ওই app free তে ইউজ করতে পারি না। বাধ্য হয়ে সাবস্ক্রিপশান নিই। মাসে ১০০ ডলার ফি দিয়ে! আমার মন চায় আমি প্রভু দিশাকে টাকা দেব, আর সে আমাকে ক্রীতদাসের মত ট্রিট করবে। কিন্তু বাস্তবে এই সম্পর্কের মাঝে ঢুকে পরে এক অচেনা app. আমি টাকা দিই সেই অজানা app এর মালিককে। আর সে A.I. দিয়ে একদম অরিজিনালের মত দেখতে ভিডিওর মাধ্যমে আমার সেই চাহিদা পুরন করে। এভাবেই দিন কাটতে থাকে। app er subscription এর ফি বাড়তে থাকে ক্রমে। আমাকে এই বাড়তি ফি দিতে টিউশান পড়ানো ধরতে হয়। বাকি সব খরচ কাটছাট করতে হয়। কিন্তু কিছুতেই এই নেশা কাটাতে পারি না। চোখের সামনে ভিডিওতে যখন দিশা কলেজের সবার চোখের সামনে আমাকে অপমান করে ওর পায়ে পরে নোংরা স্নিকারের তলা চাটিয়ে পরিস্কার করায় বা আমার মুখে লাথি মারতে মারতে আমার নাক মুখ থেকে রক্ত বার করে অজ্ঞান করে দেয়, তখন এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করে। উফ, A.I. কি করে যে এত রিয়ালিস্টিক ভিডিও বানায় কে জানে? যেমন ছবি, তেমনই সাউন্ড। একদম যেন রিয়াল! শুধু ফিজিকালি মার খাওয়ার কষ্টটাই যা হয় না! যদিও আমি বুঝতে পারি আমি সত্যিই ক্রীতদাস হয়ে উঠছি হয়ত। A.I. এর ক্রীতদাস। অথবা এই কম্পানির মালিক এক অচেনা লোকের ক্রীতদাস। যাকে প্রতি মাসে আমি নিজের পুরো স্যালারি টাই দিয়ে দিচ্ছি এই নেশাদ্রব্য জোগাড়ের জন্য। আমার মত কত লক্ষ, কত কোটি জন এরকম নেশার কাছে নিজেকে বিকিয়ে দিয়েছে কে জানে? কত লক্ষ কোটি ডলার মাসে মাসে কামাচ্ছে এর মালিক তাই বা কে জানে? একবিংশ শতাব্দি হয়ত এরকম স্লেভারিরই যুগ, যেখানে স্লেভকে নেশায় ফেলে তার সর্বস্ব কেড়ে নেবে কোন অচেনা মালিক! আমার ভাবতে খুব খারাপ লাগে। আমি ভাবি এই নেশা ছেড়ে দেব। কিন্তু পারি না। আমার মাস মাইনে ৩০ হাজার। আর তার চেয়েও বেশি টাকা প্রতি মাসে যেতে থাকে এই app এর পিছনে। টিউশানি করে ডাল ভাত খেয়েও কোন রকমে টিকে থাকতে ধার দেনা করা শুরু করতে হয়। শেষে বুঝতে পারি এই নেশার সাথে লড়াই করা অসম্ভব আমার পক্ষে যদি না এর চেয়েও বড় কোন নেশা পাই। এমনিতে তো এই app এর পাল্লায় পরে দেনা করে মরতেই হবে। রিয়ালে কিছু চেষ্টা করেই দেখি। দিশার প্রতি সাবমিসিভ হওয়ার চেষ্টা করেই দেখা যাক। হয়ত চাকরি ছাড়তে হবে অঘটন ঘটলে, হয়ত বা অসম্মানের সাথে কোন কেসও হতে পারে। হয়ত সুইসাইডই করব শেষে! কিন্তু অচেনা app এর মালিককে যে টাকা দিচ্ছি সেটা প্রভু দিশাকে দিতে পারলে আর রিয়ালে তার জুতো পরা পায়ে একবার চুম্বন করতে পারলেই আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে। দেখাই যাক না! আমি ভাবি। আর উত্তেজনায় আমার বুক ধুকপুক করতে থাকে। কিভাবে এগোব বুঝতে পারি না। তখনই সন্ধান পাই অন্য এক app এর। এই অ্যাপ এ যেকোন সিচুয়েশান আর final outcome হিসাবে কি চাই লিখলে কিভাবে এগোতে হবে A.I. লিখে বুঝিয়ে দেয়। একমাস ইউজ ফ্রি! আমি উত্তেজনায় লাফাতে থাকি! কাঁপা হাতে টাইপ করি আমার সিচুয়েশান ও কি চাই। তারপরে উত্তরের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। প্রায় ৫ মিনিট অপেক্ষার পরে উত্তর ভেসে আসে কম্পিউটারের পর্দায়!

Friday 1 March 2024

.

এই ব্লগটি খুলেছিলাম ২০১১ সালে। ২০১৩-১৪ সাল থেকে নিয়মিত ব্লগে ফেমডম গল্প পোস্ট করি। এখনো পর্যন্ত ব্লগে পোস্টের সংখ্যা শতাধিক। চেষ্টা করি প্রতি মাসে ১ টা করে পোস্ট করার। তবে সব সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। ব্লগের সমস্ত পাঠককে ধন্যবাদ এতদিন ধরে এই ব্লগের পাশে থাকার জন্য।

Thursday 1 February 2024

রবি ও তার দুই বোন:

রবি ও তার দুই বোন: আজ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হল। এই ঘটনাটা আমার মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরের। ২০১৯ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার পরের দিন আমরা সপরিবারে বেড়াতে গিয়েছিলাম দার্জিলিং এ। আমাদের পরিবার মানে আমার মা বাবা আর ক্লাস ৯ এ পড়া ছোট বোন রিচার সাথে। আর সাথে আমার কাকু, কাকিমা আর তাদের মেয়ে রিমা। রিমা আমার চেয়ে ৪-৫ মাসের ছোট, আমার সাথেই মাধ্যমিক দিয়েছিল। আমাদের যৌথ পরিবার, তাই যেমন আমরা একসাথে থাকি, তেমন বেড়াতে গেলেও একসাথেই যাই। সারাদিন ঘোরার পরে রাতে আমি আর দুই বোন হোটেলে এক ঘরে শুচ্ছিলাম। মাধ্যমিকের পরপর ঘুরতে আসায় বারবার পরীক্ষা বা স্কুলের কথা চলে আসছিল। সেরকমই এক রাতে খাওয়ার আগে আমাদের ঘরে গল্প করতে করতে রিমা বলল, " আমাদের বাংলার ম্যাম খুব বদ। যারা ওর পিছনে ঘোরে আর রোজ তার পায়ে হাত ঠেকিয়ে প্রনাম করে তাদের ইন্টারনালে ১০ এ ১০ দেয়। বাকিদের ৭ বা ৮ মাত্র।" রিচা জিজ্ঞাসা করল "তুই করতিস প্রনাম?" রিমা বলল, " পাগল নাকি? ২ নম্বরের চেয়ে আত্মসম্মান অনেক বড়। ওরকম ফালতু ম্যামকে কে প্রনাম করবে ২ নম্বরের জন্য?" আমি বললাম, " যাই বল, মাধ্যমিকের ২ নাম্বারও অনেক বড় ব্যাপার।" রিচা বলল, " সবাই তো তোর মত না দাদা। তোকে তো ছোট বড় কেউ ২ টাকা দেবে বললেও তুই তার পায়ে মাথা ঠেকিয়েই প্রনাম করে ফেলবি। এত বড় চামার তুই।" " করবই তো। ২ টাকারও অনেক ভ্যালু আছে, এক প্যাকেট বিড়ি হয়ে যায় ওতে। তুই আর এর ভ্যালু কি বুঝবি? " রিমা আমার কথা শুনে হাসতে হাসতে বলল " আমি তোকে ১০ টাকা দেব। তুই পরের ৫ দিন রোজ আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করিস বরং।" হাসি মজা গল্পের ছলে কথা উঠলেও ব্যাপারটা যেদিকে গড়াচ্ছে সেটা আমার খুব ভাল লাগল। আমি বললাম " বিড়ির জন্য এটুকু আমি করতেই পারি।" রিমা রিচাকে জিজ্ঞাসা করল "রবি কি সত্যিই বিড়ি খায় নাকি রিচা?" রিচা ঘাড় ঝাঁকিয়ে বলল " কি জানি? আমি তো কখনও খেতে দেখিনি। তবে টাকা দেব বললে ও তোকে আমাকে সবাইকে প্রনাম করতে রাজি হয়ে যাবে এটা শিওর।" রিমা হাসতে হাসতে বলল, " ঠিক আছে। তোকে আমি ৪ টাকা দিচ্ছি। আমাদের দুই বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে শ্রদ্ধাভরে প্রনাম কর।" আমি সাথে সাথে উঠে সোফায় বসা দুই বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। দুই বোনের পরনে জ্যাকেট আর লেগিন্স। পায়ে ঘরে পরার চটি। দুই বোনই বয়সে আমার চেয়ে ছোট। তবু আমি তাদের প্রনাম করছি ভাবতেই কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগছিল আমার। আমি প্রথমে আমার ছোট কাজিন বোন রিমার চটি পরা দুই পায়ের উপরে নিজের মাথা নামিয়ে দিলাম। ৩০ সেকেন্ড এভাবে ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করার পরে ও নিজের চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে বলল " যা, এবার নিজের ছোট বোন রিচাকে একইভাবে প্রনাম কর। তারপরেই চার টাকা তোর।" এই বলে হাসতে হাসতে আমার মাথাটা ওর পা দিয়ে রিচার দিকে ঠেলল। আমি মাথাটা তুলে সামান্য সরে বসে এবার নিজের মাথাটা আমার আপন ছোট বোন রিচার চটি পরা পায়ের উপরে ঠেকালাম। ছোট বোনের চটি পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে ভক্তিভরে ওকে প্রনাম করতে কিরকম অদ্ভুত রকমের ভাল লাগছিল আমার! রিচাকেও একইভাবে ৩০ সেকেন্ড ধরে প্রনাম করার পরে রিচাও ওর চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করল যেন। উফ, কি যে ভাল লাগছিল আমার সে বলে বোঝানো সম্ভব না। খেলাচ্ছলে আমার মনের বহুদিনের এক স্বপ্ন পুরন হচ্ছিল যেন। আমি উঠতেই রিমা ওর পার্স খুলে এক টাকার চারটে কয়েন বার করে মেঝেতে ছুড়ে মেরে বলল, " এই নে তোর পুরষ্কার। " আমি হামাগুড়ি দিয়ে মেঝে থেকে এমন ভাবে ৪ টাকা কুড়িয়ে নিলাম যেন ওটা চার টাকা নয়, চার লক্ষ বা চার কোটি টাকা। আসলে টাকাটা নয়, আমার আসল পাওনা ছিল বোনেদের হাতে এই অপমানটা। যেটা খেলাচ্ছলে টাকার প্রতি লোভের অজুহাতে আমি পুরন করছিলাম। আমাকে এইভাবে চার টাকা মেঝে থেকে কুড়াতে দেখে দুই বোন হাসিতে ফেটে পরল। রিমা বলল, " চার টাকার জন্য যদি তুই এত কিছু করতে পারিস তো কেউ তোকে চার হাজার টাকা দেবে বললে তুই কি কি করবি তাই ভাবার বিষয়।" আমার খুব ইচ্ছা করছিল মজার ছলে ব্যাপারটাকে ওইদিকে ঠেলার। তাই আমি বললাম " চার হাজার টাকা! সে তাও বিশাল টাকা রে। ওই টাকায় ভাল একটা সাইকেল হয়ে যাবে। আমার কত্তদিনের সখ। আমাকে সত্যি কেউ দিলে সে যা বলবে আমি তাই করব।" রিচা হাসতে হাসতে বলল " আমার যদি চার হাজার টাকা থাকত তাহলে তোকে দিয়ে আমি আমার পায়ে পরা জুতো চাটিয়ে পরিস্কার করাতাম।" বোন কথাটা বলেই রিমাকে জড়িয়ে ধরে হো হো করে হাসতে লাগল। কিন্তু আমার কথাটা যে কি ভাল লাগল শুনে বলতে পারব না। আমার বলতে ইচ্ছা করল যে তোরা তোদের পায়ে পরা জুতো আমাকে দিয়ে চাটালে আমিই তোদের যেভাবে হোক চার হাজার টাকা দিয়ে দেব। প্লিজ আমাকে তোরা আরও অপমান কর, মার, জুতো চাটা, যা খুশি কর আমাকে নিয়ে। আমার খুব ভাল লাগবে। কিন্তু হায়, এগুলো তো আর বলা যায় না সত্যি। মজার ছলে করা এক জিনিস, আর এইভাবে মনের গোপন অদ্ভুত ইচ্ছা প্রকাশ করা আরেক জিনিস। পরের টা খুব কঠিন, প্রায় অসম্ভব আমার কাছে। ১৫-২০ সেকেন্ড হাসার পরে এবারে রিমা বলল, " আমার কাছে কিন্তু ১০ হাজার টাকা আছে। আমি ইচ্ছা হলেই তোকে ৪ হাজার দিতে পারি। দিলে তুই সত্যিই আমাদের পায়ে পরা চটি বা জুতোও চাটবি? তোর সম্মানে লাগবে না? ঘেন্নাও করবে না? " আমার বলতে ইচ্ছা করছিল, তোমাদের দাস, পোষা কুকুর হয়ে থাকতে পারলে আমি আর কিছু চাই না জীবনে প্রভু। কিন্তু মুখে বললাম - " টাকা আর একটা সাইকেল কেনার জন্য আমি সব করতে পারি। কয়েক মিনিটের অপমানের চেয়ে পরের কয়েক বছর ওই সাইকেল নিয়ে ঘোরা আমার কাছে অনেক বড় ব্যাপার।" রিমা বলল, " তাহলে আর অপেক্ষা করছিস কেন? শুরু করে দে।" ব্যাপারটা এতদূর গড়াতে পারে আমি ভাবিনি। ও কি সত্যিই এরকম অদ্ভুত জিনিস অফার করছে? আমি দুই বোনের মুখের দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করলাম। রিচা রিমাকে জিজ্ঞাসা করল " তোর কাছে সত্যিই ১০ হাজার টাকা আছে নাকি দিদি?" আমি ততক্ষনে মাথা নামিয়ে দুই বোনের পায়ের দিকে তাকিয়ে ফেলেছি। তবু আড়চোখে মনে হল দেখলাম , রিমা রিচাকে চোখ মারল। মানে টাকার কথাটা গুল। ও দেখতে চাইছে আমি সত্যিই কুকুরের মত ওদের পায়ে পরা চটি চাটি কিনা। আর রাজি হলে ওরা স্রেফ মজা নিতে চায়। কিন্তু ওদের কোন ধারনাই নেই ওদের পোষা কুকুরের মত ওদের পায়ে পরা চটি চাটতে পারলে আমি জীবনে আর কিছু চাই না! এবারে আমি প্রথমে রিচার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। ও মজা পেয়ে বলল, " ভাল করে চেটে পরিস্কার করবি কিন্তু আমাদের চটি। " " সে তো করবই। এত গুলো টাকা নেব যখন।" এই বলে আমি ভাল করে চাটার জন্য রিচার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম। রিচা ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আর রিমা ওর চটি পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে। আমি রিচার চটি পরা পা দুটোর তলা নিজের মুখের উপরে ঘসলাম একটু। তারপরে ওর চটির তলায় পরপর কয়েকটা চুম্বন করলাম। আমার নিজের আপন ছোট বোন আমার মুখের উপরে নিজের চটি পরা পা রেখে বসে আছে আর আমি তার চটির তলা চাটতে যাচ্ছি সেটা আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যেন তখনও! আমি জিভ বার করে নিজের ছোট বোনের চটির তলা চাটতে লাগলাম। প্রথমে বাঁ চটির তলা, তারপরে ডান চটির তলা জিভ দিয়ে চাটলাম অন্তত ৫ মিনিট। তারপরে রিমার দুই চটির তলাও একইভাবে চেটে পরিস্কার করলাম। দুই বোনের চটির তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করার পরেও আমার উঠতে ইচ্ছা করছিল না। মনে হচ্ছিল বাকি জীবনটা এইভাবে ওদের চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে প্রভুজ্ঞানে ওদের সেবা করতে করতে কাটিয়ে দিই। কিন্তু সেটা করার কোন অজুহাত না থাকায় বাধ্য হয়ে উঠে বললাম, " আমার কাজ আমি খুব ভাল করে করেছি কিন্তু। এবারে আমার প্রাপ্য চার হাজার টাকাটা দিয়ে দে। আমি ফিরেই সাইকেল কিনব।" রিমা অবাক হয়ে বলল, " চার হাজার টাকা? চটি- জুতো পরিস্কার করার জন্য কে এত টাকা দেয়? আমি তো তোকে চার হাজার পয়সা দেব বললাম। সেটাও অনেক বেশি এই কাজের জন্য। এই নে, তোর প্রাপ্য চার হাজার পয়সা।" - এই বলে রিমা আবার নিজের পার্সে হাত ঢোকাল, আর ১০ টাকার চারটে নোট মেঝেতে ছুঁড়ে দিল। কিরকম আমাকে বোকা বানিয়ে আমাকে দিয়ে নিজেদের চটি চাটিয়ে নিল আমার ছোট দুই বোন! আমি ওর আচরনে খুশিই হলাম মনে মনে। কিন্তু সেই ভাব প্রকাশ না করে সামান্য অসন্তোষ দেখিয়ে বললাম, " এটা কিন্তু ঠিক করলি না তুই রিমা। তুই আমাকে চার হাজার টাকাই দিবি বলেছিলি। ৪০ টাকা দিলে আমি কাপড় দিয়ে তোদের জুতো পালিশ করে দিতাম। জিভ দিয়ে করলাম তুই আমাকে সাইকেল কেনার মত টাকা দিবি বলাতেই।" আমার অভিযোগের জবাবে রিচা ওর চটি পরা ডান পায়ে আমার বাঁ গালে একটা লাথি মেরে বলল, " বেশি না বকে দিদি যা নিচ্ছে নিয়ে নে গাধা। আর না পোষালে ওটা আমাকে দিয়ে দে। ওই টাকায় একটা চকোলেট কিনে নেব আমি।" আমি কি বলব বুঝতে না পেরে শেষে মেঝে থেকে টাকা গুলো কুড়িয়ে রিচাকে দিয়ে বললাম, " ঠিক আছে। তুইই রাখ। তোরা দুই বোন চকোলেট কিনে খাস এই টাকায়। আমার চাইনা।" রিচা বলল, " তুই বরং ওই চার টাকা দিয়ে বিড়ি কিনে খাস। আর রোজ আমাদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করিস এভাবে। রোজ আমরা তোকে চার টাকা করে দেব তাহলে।" আমি একটু চিন্তার নাটক করে বললাম " সেটা করাই যায়।" রিমা বলল, " আর রোজ এইভাবে আমাদের পায়ে পরা চটি- জুতো চেটে পালিশ করে দিস। তার বদলে চকোলেটটা কষ্ট করে না হয় আমরা দুই বোনেই খাব।"- এই বলে ও হো হো করে হাসতে লাগল। " হ্যাঁ রে দিদি। আমাদের দয়ার প্রান। এটুকু কষ্ট তো করতেই হবে।"- এই বলে রিচাও হাসতে লাগল রিমার সাথে। বলতে চাইছিলাম - সে তো আমার পরম সৌভাগ্য প্রভু। কিন্তু সেটা শুনলে বোনেরা কি ভাববে কে জানে? তাই বলতে হল- " রোজ আমাকে দেওয়ার মত ৪০ টাকা তোদের কাছে থাকলে তো। তোদের দশাও তো হাফ ভিখারির মত!" আমার কথা শুনে রিমা ওর মুখে বেশ রাগ ফুটিয়ে আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, -" কি বললি? আমরা হাফ ভিখারি? কথাটার জন্য এখনই ক্ষমা চা আমার কাছে।" - এই বলে অন্য পায়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। আমি রিমার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইলাম। আমি উঠতেই রিচা আমার মুখে পরপর দুটো চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল " আমার কাছেও ক্ষমা চা।" আমি সাথে সাথে রিচার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওর কাছেও ক্ষমা চাইলাম। "আমরা না হয় হাফ ভিখারি। তুই যখন এতই বড়লোক তখন আমাদের পায়ে পরা চটি জুতো চাটার পরে ৪০ টাকাটা নাহয় রোজ তুইই আমাদের দিস। আমরা হাফ ভিখারিরা কষ্ট করে চকোলেট আইসক্রিম খাব ওই টাকায়।"- এই বলে হাসতে হাসতে রিচা এবার ওর চটি পরা বাঁ পায়ে আমার মুখে আরেকটা লাথি মারল। আমার মুখে লাথি মারাটা যেন একদম ক্যাজুয়াল হয়ে গেছে এরমধ্যেই রিমা আর রিচার কাছে। আমার যে কি ভাল লাগছিল সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। কিন্তু সেটা তো আর বলা যায় না। তাই, " ঠিক আছে। সে পরে দেখা যাবে। এখন খেতে চল। খুব খিদে পাচ্ছে।" - আমি কি বলব বুঝতে না পেরে বললাম। " কেন রে? জিভ দিয়ে চেটে আমাদের চটির তলার ময়লা খেয়েও তোর খিদে কমেনি? ফিরে এসে তো তোকে দিয়ে জুতোর তলাও চাটিয়ে আরো ময়লা খাওয়াতে হবে দেখছি!" - এই বলে হাসতে হাসতে আমার মুখে আরেকটা লাথি মারল রিমা। শুধু জুতো চাটলেই হবে না। সাথে ভাল করে আমাদের পাও টিপে দিতে হবে। আর আমাদের আরো চল্লিশ টাকা করে দিতে হবে আবার। ও আমাদের জুতোর তলার ময়লা খেয়ে পেট ভরাবে, সাথে ফ্রিতে আমাদের চড় লাথিও খেয়ে যাবে, সেটা তো হয় না। আমরা ওকে আমাদের জুতো চটির ময়লা খেতে দিলে ওরও বদলে আমাদের চকোলেট আইসক্রিম খাওয়ানো উচিত। তবেই সেটা ফেয়ার ডিল হবে! এই বলতে বলতে আমার মুখে আরও দুটো লাথি মারল আমার দুই বছরের ছোট বোন রিচা। আমি উঠে পরলাম। আর মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলাম ওদের বলা এই কথা গুলো যেন প্রতিটা সত্যি হয়!

Monday 1 January 2024

অদ্ভুত সেই লোকটা...

অদ্ভুত সেই লোকটা... শীতের রাতে ট্রেনটা অনেক লেট করে গ্রামের ছোট্ট স্টেশানে ঢুকল রাত ১১ টা ৫ এ। চারিদিকে শুনশান নিস্তব্ধতা। গ্রামের ফাঁকা অন্ধকার রাস্তায় এই শীতের মধ্যে একা একা প্রায় ২ কিমি হেঁটে নিজের বাড়িতে ফিরতে একটু ভয়ই করছিল ১৯ বছরের অনন্যার। ২০০-৩০০ মিটার আসার পরেই তার আশংকাই সত্যি হবে মনে হল। একটা ছেলে বা লোক তার পিছু নিয়েছে। অন্ধকার রাতে চাঁদের আলোয় শুধু বোঝা যাচ্ছে তার বেশ বড় চেহারা। ১ কিমি পথ পেরনোর পরে অনন্যার আর কোন সন্দেহ রইল না লোকটি তাকেই পিছু করছে। যত সময় যাচ্ছে তত তার সাথে লোকটির দূরত্ব কমছে। এ যে এলাকার লোক নয় সেই ব্যাপারে অনন্যা নিশ্চিত। সে আরো দ্রুত এগোতে চেষ্টা করল। কিন্তু তার চেয়ে প্রায় ১ ফুট লম্বা লোকটি এগোতে লাগল আরো দ্রুত গতিতে। অনন্যা বুঝল আর কোন উপায় নেই। এই অতি লম্বা দশাশই চেহারার লোকটির সাথে সে দৌড়েও পারবে না। একটাই আশা, সে নিজের গ্রামে প্রায় ঢুকে এসেছে। দ্রুত বেগে হাঁটতে হাঁটতে সে নিজের ছোট বোন অন্বেষাকে ফোন করল। ফোনের দিকে তাকাতে গিয়ে হয়ত তার বেগ একটু কমে গিয়েছিল। লোকটা সেই সুযোগ নিল। তার কয়েক ফুটের মধ্যে চলে এসে লোকটি তার উপরে ঝাঁপ দিল। এরকম কিছুর জন্য অনন্যা মনে মনে প্রস্তুত হচ্ছিল। কিন্তু লোকটি ঝাঁপ দিয়ে যা করল তার জন্য সে প্রস্তুত ছিল না একেবারেই। গ্রামের ফুটোফাটা রাস্তায় লোকটি রাস্তায় উপুড় হয়ে শুয়ে দুই হাতে আঁকড়ে ধরেছে তার দুই পা। আর একের পর এক চুম্বন করে চলেছে তার কালো বুট পরা দুই পায়ে। " হ্যালো দি, কোথায় এখন তুই?" - বোনের গলার আওয়াজ শুনতে পেল অনন্যা ফোনের ও প্রান্ত থেকে। সে কি বলবে ভেবে পেল না। সে বিপদের আশংকা করে ফোন করেছিল। এখন তার সাথে যেটা হচ্ছে সেটাকে বিপদ বলা যায় কি? লোকটা এমন ভাবে তার দুই পা জড়িয়ে ধরে তার দুই জুতোয় চুম্বন করছে যেন সে ভগবান বা কোন গুরু, আর লোকটি তার ভক্ত। অথবা লোকটি কোন বড় অপরাধ করে ক্ষমা প্রার্থনা করছে তার কাছে। কিন্তু সেরকম কিছু তো নয়। তবে এটা কি হচ্ছে? সে বোনকে বলবেই বা কি সেটাও ভেবে পেল না ভাল করে। লোকটি তখনো তার দুই জুতোর উপরে পাগলের মত চুম্বন করে চলেছে, নিজের নাক মুখ ঘসে চলেছে তার জুতোর উপরে আর লোকটির মুখ থেকে তার প্রতি অস্ফুট স্বরে "প্রভু, ভগবান " টাইপের শব্দ ভেসে আসছে। এসব কি হচ্ছে অনন্যার সত্যিই মাথায় ঢুকছিল না। " কি রে দিদি, কিছু বলছিস না কেন?" কোথায় তুই? কি হয়েছে তোর?" অন্বেষার গলা এবার একটু চিন্তিত শোনাল। " ভয়ের কিছু নেই রে অনু, ট্রেনটা খুব লেট ছিল। আমি এই বটগাছের মোড় পেরোলাম। ১৫ মিনিটের মধ্যে বাড়ি আসছি।" " ওখান থেকে তো ৫ মিনিটে পৌঁছে যাবি দিদি।" একটু বেশি সময় লাগবে মনে হচ্ছে অনু। একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটছে। একটা অচেনা লোক... আমি যে তোকে কি বলব বুঝতে পারছি না... তুই ফোনটা তবু ধরে রাখ বোন..." অনন্যা এই বলে তার জুতোর উপরে চুম্বন করতে থাকা লোকটার মাথার উপরে একটা লাথি মারল জুতো পরা ডান পায়ে। " কে তুই? এসব কি করছিস?" লোকটা অস্ফুটে কি যেন বলল অনন্যার বুট জুতো পরা দুই পায়ে একের পর এক চুম্বন করতে করতে অনন্যা ভাল বুঝতে পারল না। অনন্যা এবার নিজের বুট জুতো পরা বাঁ পা তুলে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারল লোকটার মাথার পিছনে- " এই, উত্তর দে।" অনন্যার আদেশে লোকটি কয়েক সেকেন্ডের জন্য মুখ তুলে তার দিকে হাত জোড় করে বলল " আমার নাম অমিত দাস প্রভু। আমি তোমার দাস। আমার উপরে দয়া কর হে দেবী..." এই কথা বলতে বলতে লোকটির গলা জড়িয়ে এল। সে আবার অনন্যার দুই পা জড়িয়ে ধরে আবার তার বুটে চুম্বন করা চালু করতে যাচ্ছিল। কিন্তু অনন্যা নিজের বুট পরা ডান পা তুলে খুব জোরে দুটো লাথি মারল লোকটার নাক লক্ষ্য করে। দ্বিতীয় লাথিটা খেয়ে লোকটা টাল সামলাতে না পেরে পরে গেল। অনন্যা নিজের বাড়ির দিকে হাঁটা লাগাল আবার। তবে এবার আর আগের মত দ্রুত বেগে নয়। পরিস্থিতি যতই অদ্ভুত হোক, এর মধ্যে আর কোন বিপদ দেখতে পাচ্ছিল না সে আর। লোকটি এবার চার পায়ে প্রায় কুকুরের মত করে অনন্যার দিকে দৌড়াতে লাগল। সে অনন্যার খুব কাছে আসতেই অনন্যা ঘুরে দাঁড়িয়ে লোকটির মুখের উপরে বুট পরা দুই পায়ে পরপর ৭-৮ টা লাথি মারল খুব জোরে। লোকটা এবার এত গুলো বুট পরা পায়ের লাথিও কোন আশ্চর্য ক্ষমতার ফলে সহ্য করে গেল। তারপরে আবার দুই হাতে অনন্যার বুট পরা দুই পা জাপটে ধরে তার দুই বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল তার উদ্দেশ্যে " প্রভু, দেবী, ভগবান " এইসব বলতে বলতে। "এই দিদি, কি হয়েছে তোর? কিসব অচেনা লোক বলছিলি যে, কেউ পিছু নিয়েছে তোর? কোন বিপদ হল? বলতে বলতে থেমে গেলি যে? আর কিছু বলছিস না, কিসব অদ্ভুত শব্দ আসছে। ব্যাপার কি?" অনন্যা এবারে কিছুক্ষন ভাবল কি বলবে বোনকে। এরকম অদ্ভুত সিচুয়েশান দূরের কাউকে ব্যাখ্যা করাই তো কঠিন। লোকটি তার বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভাসিয়ে দিতে লাগল। আর অনন্যা এবার তাতে বাধা না দিয়ে একটু ভেবে বলল ' সত্যিই একটা অচেনা লোক পিছু নিয়েছিল বোন। আমি খুব বিপদ হতে পারে ভেবেই কল করলাম তোকে। কিন্তু এখন যা হচ্ছে সেটা যতই আশ্চর্য হোক, বিপদ কিছু না।" " কিছু করেনি তো লোকটা? তুই চিন্তা করিস না। আমি আসছি। ২-৩ মিনিটের মধ্যে বটতলা পৌছে যাব।" " তার দরকার ছিল না অনু। " " আরে, তুই মাঝে উত্তর দিচ্ছিলি না, আমি তাই আরো ঘাবড়ে বেরিয়ে এলাম।" " আচ্ছা চলে আয় তাহলে। একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হবে।" এই কথা চলার পুরো সময়টা তার দুই বুট পরা পায়ে কয়েকশো বার চুম্বন করে ফেলেছে বোধহয় লোকটা। এবারে তার দিকে মোবাইলের ফ্লাশলাইট ফেলে অনন্যা বুঝতে পারল লোকটা এখন জিভ বার করে তার পায়ে পরার বুটজুতো পরিস্কার করছে! অনন্যা প্রায় মিনিট খানেক লোকটাকে তার দুই বুট চাটতে দিল। তারপরে খুব জোরে তার মাথার পিছনে ৭-৮ টা লাথি মেরে সরিয়ে দিয়ে আবার বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগল সে। এবারে বরং বেশ ধীর গতিতেই। তার মন বোধহয় চাইছিল লোকটা এই অবস্থা থেকে আবার উঠে তার জুতোয় চুম্বন করার চেষ্টা করুক যাতে সে বুট পরা পায়ে আবার লোকটার মুখে লাথি মারতে পারে। আর এই অদ্ভুত ঘটনাটা যেন তার বোন অন্বেষাও ১-২ মিনিট পরে এসে দেখে এতে যোগ দিতে পারে। লোকটা আবার তার পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরল পিছন থেকে। তার প্রতি "প্রভু, একটু দয়া করো" বলে আবার তার জুতো জোড়া জিভ বার করে চেটে পরিস্কার করতে লাগল। সে লোকটার মাথায় লাথি মেরে বলল " আমার বুটের তলাটা চাট এবার।" লোকটা খুব খুশি হয়ে সোজা হয়ে শুয়ে অনন্যার বুট পরা ডান পা টা নিজের মুখের উপরে তুলে নিল। তারপরে তার বুটের তলায় কয়েকটা চুম্বন করে জিভ বার করে চাটতে লাগল তার জুতোর তলা। অনন্যা মাঝে মাঝেই বুট পরা ডান পা তুলে লোকটির মুখের উপরে লাথি মারতে লাগল আর জবাবে লোকটি তার বুটের তলায় চুম্বন করে তাকে ধন্যবাদ দিয়ে আবার তার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতে লাগল। ঠিক তখনই অন্বেষার হাতের টর্চের আলো দূর থেকে দেখতে পেল অনন্যা। অনন্যার ফ্লাশলাইট দূর থেকে দেখতে পেয়ে সে চেঁচিয়ে বলল " এই দিদি, কি হয়েছে? রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে আছিস যে?" অনন্যাকে উত্তর দিতে হল না। যা হচ্ছে সেটা অন্বেষার চোখে পরেছে এবার। এরকম অদ্ভুত ঘটনা দেখে কি রিএকশান দিতে হয় সেটা ভাবতে ভাবতেই অনন্যার ঠিক পাশে পৌঁছে গেল অন্বেষা। অনন্যা এবার আবার খুব জোরে লোকটার নাকের উপরে বুট পরা পায়ে দুটো লাথি মারল। তারপরে বুট পরা দুই পায়ে লোকটার গালের উপরে ৪-৫ টা লাথি মারল দুই পায়ে - " এই, এবার ছাড় আমাকে।" লোকটার থেকে পা ছাড়িয়ে সে ৩-৪ হাত সামনের দিকে এগিয়ে গিয়ে বলল " তুই যা দেখছিস, আমিও তাই দেখছি বোন। এই লোকটা আমার পিছু নিয়েছিল স্টেশান থেকে। আমি ভয় পেয়ে তোকে ফোন করি। কিন্তু ও আমাকে আক্রমন না করে উলটে আমাকে প্রভু, ভগবান, ঈশ্বর এইসব বলছে আর আমার জুতোর উপরে চুম্বন করছে খালি। এ পুরো পাগল নাকি এর কোন মানে আছে আমি জানি না।" অন্বেষা কিছু উত্তর দিতে যাচ্ছিল। কিন্তু লোকটা তার আগেই এবার তার পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরেছে। তার পায়ের গোলাপি পাম্প শু জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে শুরু করেছে তাকেও "প্রভু, ঈশ্বর" ইত্যাদি সম্বোধন করতে করতে। অদ্ভুত সেই লোকটা (২)... লোকটির এরকম অদ্ভুত আচরনে ও তাকে ভগবান সম্বোধনের ফলে ১৬ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী অন্মেষা হাত দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে হাসতে লাগল। অদ্ভুত লোকটি তার পাম্প শু পরা দুই পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগল তাকে প্রভু, ভগবান ইত্যাদি সম্বোধন করতে করতে। অন্মেষার ৩ বছরের বড় দিদি অনন্যা বোনকে জিজ্ঞাসা করল " তুই হাসছিস কেন অনু?" অন্মেষা জবাবে তার জুতোয় চুম্বন করতে থাকা লোকটির মুখে জুতো পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বলল, " আমাকে ভগবান, প্রভু এইসব বলছে। আমার জুতোয় চুমু খাচ্ছে। হাসি পাবে না?" " এ পাগল নাকি আমরা দুই বোন সত্যি ভগবান সেটাই চিন্তার বিষয়।"- এই বলে অনন্যাও ওর বোনের সাথে হাসতে লাগল। অন্মেষা ইতিমধ্যে লোকটির মুখে ও মাথায় আরো বেশ কয়েকটা লাথি মেরেছে। " দি, চল লোকটাকে বাড়িতে নিয়ে যাই। বাড়িতে অনেক কাজ আছে। একে দিয়ে করিয়ে নেওয়া যাবে ফ্রি তে। তারপর একে নিয়ে একটু মজা করে পরে লাথি মেরে ভাগিয়ে দিলেই হবে। এর সাথে টাকাকড়ি কিছু থাকলে সেটাও ঝেড়ে দেওয়া যায়। বাড়িতে আজ অন্য কেউ নেই-ও। তাই নো সমস্যা দি।" অনন্যা একটু ভেবে বলল " তা করা যায়। অবশ্য মা বাড়িতে থাকলেও খুব কিছু আপত্তি করত বলে মনে হয় না।" অন্মেষা লোকটার মুখে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল " এই জানোয়ার। তোর প্রভু, তোর ভগবানদের আরো বেশি সেবা করতে চাইলে আমাদের পিছনে পিছনে কুকুরের মত আয়।" এই বলে সে পা দিয়ে ঠেলে লোকটাকে সরিয়ে দিয়ে বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগল। লোকটা " যথা আজ্ঞা প্রভু" বলে তাদের দুই বোনের পিছনে ঠিক কুকুরের মতই চার হাত পায়ে হাঁটতে লাগল। মাঝে মাঝে লোকটা পিছন থেকে দুই বোনের জুতোর উপরে বা তলায় চুম্বন করতে লাগল কুকুরের মতই। আর দুই বোন ইচ্ছা হলেই ঘুরে দাঁড়িয়ে লোকটার মুখে লাথি মারতে লাগল জুতো পরা পায়ে। যেতে যেতে অন্মেষা ওর দিদিকে জিজ্ঞাসা করল "তোর ইন্টারভিউ কেমন হল দি?" " ভাল না রে। চাকরিটা হয় নি।" " চাপ নিস না দি। এখন যেটা করছিস করে যা। পরে ভাল চাকরি ঠিক পেয়ে যাবি।" " হ্যাঁ। আজ খুব ফ্রাস্ট্রেটেড লাগছিল চাকরিটা না পেয়ে। এই জানোয়ারটা আমাদের ভগবানের মত ট্রিট করে সেটা অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে। বাড়ি গিয়ে একে নিয়ে অনেক মজা করব। একদম রিলাক্স লাগবে তাহলে। " " হ্যাঁ দি। চিল।" শীতের রাতের ফাঁকা রাস্তা দিয়ে এইভাবে কথা বলতে বলতে দুই বোন বাড়িতে পৌঁছাল এই অচেনা অদ্ভুত লোকটিকে নিয়ে। গ্রামের রাস্তার পাশে ছোট দোতলা বাড়ি। পাশে ওদের পুকুর, বাগান, গোয়াল ঘর। ওরা অদ্ভুত লোকটিকে নিয়ে বিনা দ্বিধায় নিজেদের বাড়িতে ঢুকে পরল। " চল দি, আগে খেয়ে নিই। রাত অনেক হল। খাওয়ার পরে এই জন্তুটাকে দিয়ে কাজ করানো আর মজা করা যাবে।" " হ্যাঁ অনু। চল খেয়ে নিই। খুব খিদে পেয়েছে।" অন্মেষা আগেই খাওয়ার ঘরের টেবিলে খাবার সাজিয়ে রেখেছিল। দুই বোনে পাশাপাশি খেতে বসল। অনন্যা খেতে খেতেই বুট পরা পায়ে লোকটার মুখে লাথি মেরে বলল, " তোর নাম কি বলেছিলি যেন জানোয়ার?" " অমিত দাস প্রভু।" মুখে অনন্যার বুট পরা পায়ের লাথি খেয়ে বলল লোকটা। " কুকুরের আবার গাল ভরা নাম!" এই বলে এবার লোকটার মুখে পাম্প শু পরা পায়ে লাথি মারল অন্মেষা। অমিত জবাবে অন্মেষার জুতো পরা দুই পায়ে চুম্বন করে তাকে ধন্যবাদ দিল। "মুখে লাথি খেয়ে জুতোয় কিস করে ধন্যবাদ দিচ্ছে! যাই বল অনু, এরকম অদ্ভুত প্রানী পৃথিবীতে থাকতে পারে আমার কল্পনায় ছিল না!" " সত্যি রে দি, কত অদ্ভুত জিনিসই না আছে এই পৃথিবীতে!" এই বলে অন্মেষা লোকটার মুখে আবার জুতো পরা পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " তোকে আমরা নাম দিলাম টমি। তোর স্বভাব কুকুরের মত, তাই তোকে এই নামটাই মানাবে। দাস সারনেম টা অবশ্য তোর জন্য একদম ঠিক আছে।" "আমরা যতক্ষন খাচ্ছি ততক্ষন তুই আমাদের দুজনের পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ কর। কারো জুতোয় যদি একটুও ময়লা থাকে তাহলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব।" - অনন্যা বলল টমিকে। টমি সাথে সাথে ঠিক কুকুরের মতই অনন্যার পায়ে পরা বুট জুতো চাটতে লাগল। প্রথমে জুতোর উপর দিক, তারপরে জুতোর তলা সে জিভ দিয়ে চেটে নতুনের মত চকচকে করে তুলল। তারপর একই রকম যত্নে সে অন্মেষার জুতোও পালিশ করে দিল। "জানিস বোন, ওই কম্পানিতে ১০ টা পোস্ট ছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে b tech ই গিয়েছিল ২০ এর বেশি। তাই আমাদের ডিপ্লোমাদের প্রায় ইন্টারভিউ না নিয়েই ক্যান্সেল করে দিল। মুড খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল তাই। ৩০ হাজার টাকা স্যালারি, বাড়ির এত কাছে অফিস। কত আশা নিয়ে গিয়েছিলাম।" " প্রভু, তুমি চাইলে আমি ওই কম্পানিতে ওই পোস্টেই তোমার চাকরির ব্যাবস্থা করে দিতে পারি।" অনন্যার জুতো চাটতে চাটতে টমি বলল। " তোর মত কুকুর আমার চাকরি করে দেবে? কিভাবে? ইয়ার্কি মারছিস আমার সাথে?" অনন্যা একটু রেগে গিয়ে লোকটির মুখে খুব জোরে পর পর ২ টো লাথি মেরে বলল। " না প্রভু। সত্যি বলছি।" তার মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মারা অনন্যার বুট পরা পা দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে দিতে টমি বলল - " তবে ওরকম ক্ষুদ্র চাকরি আপনার মত ভগবানের করা কি মানায়? আপনার বা আপনার বোনের অন্তত ওই কম্পানির মালিক হওয়া উচিত। যদিও সেটাও অত্যন্ত নগন্য আপনাদের যোগ্যতার কাছে।" " এই টমি কুত্তা! তুই ইয়ার্কি মারছিস? দিদি এই বিষয়টা নিয়ে আজ কত সেন্সিটিভ তুই জানিস? ইচ্ছা করছে লাথি মেরে মেরে তোর দাঁত মুখ নাক সব ভেঙে দিই।"- টমির মুখের উপরে পরপর ৭-৮ টা লাথি টানা মারতে মারতে বলল অন্মেষা। জবাবে অন্মেষার জুতো পরা দুই পায়ের উপরে অন্তত ১২-১৪ টা চুম্বন করতে করতে টমি বলল, " না প্রভু। আমি আপনাদের দাস, আপনাদের পোষা কুকুর। আমি আপনাদের সাথে ইয়ার্কি মারতে পারি কখনো? সে অধিকার আমার নেই। আপনাদের জুতো চাটা আর লাথি খাওয়ার সুযোগ পেয়েই আমার জীবন ধন্য হয়ে গেছে। আমি যা বলছি সেটা সত্যি বলেই বলছি। আপনারা দুই বোনের কেউ বা দুজনেই যদি চান তবে সত্যিই ওই কম্পানিতে মাসে ৩০ হাজার বেতনের চাকরি নয়, ওই কম্পানির মালিকই হতে পারেন আপনারা। সেটাই আপনাদের যোগ্যতার সাথে মানাবে।" " কম্পানির মালিক! কি করে বলে বোঝা দেখি টমি কুত্তা! শুনি!!" টমির মুখে লাথি মেরে বলল অনন্যা। " আজ যা ঘটছে তাতে কিছুই অসম্ভব নয় রে দি! মানুষ যদি কুকুরের মত আচরন করতে পারে, আমাদের মত কম বয়সী বাচ্চা মেয়েকেও যদি ভগবান বলে শ্রদ্ধা দেখাতে পারে, তবে হয়ত সবই সম্ভব! বল টমি, তুই কি বলতে চাস। শুনি।" - খেতে খেতে টমির মুখে লাথি মেরে বলল অন্মেষা। অদ্ভুত সেই লোকটা (৩).... "প্রভু, আমি শুরু থেকেই বলছি। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। আমার মা যখন মারা যায় তখন আমার বয়স ১ বছর। আমার বাবা ছিল IIT engineer, এক বড় কম্পানিতে চাকরি করত। বাবা কয়েক মাসের মধ্যে আবার বিয়ে করে। নতুন মা কিছু করত না, না পেশাগত ভাবে না বাড়িতে কোন কাজ। আমার বাবার সেটা নিয়ে কোন আপত্তি ছিল না,সম্ভবত মায়ের অসাধারন রূপের জন্য। এমনকি মায়ের পরকীয়ার কথা জেনেও বাবা কিছু বলত না। আমি অত ছোট থেকে তাকেই মা বলে জানি। কিন্তু সে মনে মনে কখনো আমাকে নিজের ছেলে ভাবেনি। আমার যখন ৪ বছর বয়স তখন বোন সিমি হয়। মায়ের উতসাহে ও ছোট থেকেই আমাকে খুব ইনফিরিওরলি ট্রিট করতে থাকে। আমার কেন জানি না খুব ভাল লাগতে থাকে এসব। বোনের সব কাজ করে দেওয়া তাও বটেই,, ওর পায়ে পরে থাকা জুতো আমাকে জিভ দিয়ে পালিশ করতে হত ১০-১২ বছর বয়স থেকেই। বোন জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাত। লাথি মারত আমার মুখে। আমার গলায় কুকুরের মত কলার পরিয়ে আমাকে কুকুরের মত ট্রিট করত। মা কিছুই বলত না। বাবার সামনে যেটুকু ঘটত তাও বাবা দিব্যি মেনে নিত। হয়ত এত সুন্দর বউ আর মেয়ে পেয়ে সে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করত। আমার মায়ের মত বোনও কম বয়স থেকে জীবনকে খুব এঞ্জয় করত। অন্য সব ফুর্তির সাথে সেক্সও। বাড়িতে কেউ ওকে এতে বাধা দেয় নি। আর আমি বাবার মতই পড়া আর কাজ নিয়ে থাকতাম। আর সাথে ছিল বোনের সেবা করা। hs এর পরে বাবার মত আমিও iit তে সুযোগ পেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে গেলাম। বাবা ততদিন নিজের একটা কম্পানি খুলে ফেলেছে। মা আর বোন নিজেদের জীবনকে উপভোগ করে চলেছে। আমি iit থেকে পাশ করে কয়েক বছর বাইরের কম্পানিতে কাজ করলাম। তারপরে বাবার কম্পানিতে ঢুকলাম। বোন তখন থার্ড ইয়ারে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছে এক প্রাইভেট কলেজে আর ফুর্তির জীবন কাটাচ্ছে। বাবার অফিসের নতুন এক ব্রাঞ্চ খুলল তার পরপরই। আজ প্রভু যেই কম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছিলে, সেটাই সেই অফিস। এই অফিসে অবশ্য কেউ জানতে পারেনি কখনো যে আমি এই কম্পানির মালিকের ছেলে। বোন সেখানে গিয়ে নিজেকে কম্পানির মালিকের মেয়ে এবং এই ব্রাঞ্চের একমাত্র মালিক হিসাবে পরিচয় দেয়। আর আমাকে পরিচয় করায় নিজের পার্সোনাল এসিস্টেন্ট কাম সারভেন্ট কাম স্লেভ হিসাবে। আমি অফিসে যেতাম আর বোনের ফাই ফরমাশ খাটতাম সবার সামনে। ওর জন্য ফাইল থেকে জল সব এনে দিতাম। ওর জুতো পালিশ করতাম। ক্রমে ও সবার সামনেই আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে কাজ করতে শুরু করল এই অফিসে। ওর জুতো পালিশটাও বাড়ির মত জিভ দিয়ে করা শুরু করলাম আমার প্রভু বোনের আদেশে। বোন এরপরে আমার গলায় কলার পরিয়ে দিল কুকুরের মত। সবাই দেখে হাসত। অফিসের অন্য ফিমেল স্টাফদেরও বোন অনুমতি দিয়েছিল আমাকে চাকরের মত ইউজ করার জন্য। তারাও ইচ্ছামত কাজ করাত আমাকে দিয়ে। প্রকাশ্য অফিসে এইভাবে বোনের সেবা করতে আমার খুব ভাল লাগত। অবশ্য সবার চোখের আড়ালে অফিসের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন কাজ গুলো আমাকেই করতে হত। এই সুখের সময় বেশ কয়েক বছর চলল। ৩ মাস আগে বোন অনলাইনে পরিচয় ও তারপরে প্রেম হওয়া এক আমেরিকান যুবককে বিয়ে করে আমেরিকা চলে গেল। সে শুধু আমেরিকান তাই নয়, বিরাট শিল্পপতির ছেলে। তাদের এতই টাকা আছে যে তাদের তুলনায় আমাদের কম্পানির এই দুই ব্রাঞ্চ অতি নগন্য। তাই আমার প্রভু বোন আমাকেই বলে এই কম্পানির মালিক হয়ে চালাতে। কিন্তু আমার মেন্টালিটি ততদিনে স্লেভের মত হয়ে গেছে। কম্পানির মালিক হওয়া আমার কাছে আনন্দের বিষয় নয়। আর যে কম্পানিতে সবাই আমাকে মালকিনের চাকর কাম স্লেভ বলে জানে সেখানে তো অসম্ভব! আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না। রোজ অফিস যেতাম,,অফিসের ফিমেল স্টাফ দিশা, রিচা, ইশাদের ফাই ফরমাশ খেটে দিন কাটাতাম। কিন্তু ওরা কেউ আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত না নিজে থেকে। কম্পানির মালিক হওয়ার চেষ্টাও কেউ করেনি বা সেরকম ডমিনেশানও দেখায় নি। আজ প্রভু অনন্যা ইন্টারভিউ দিতে যখন ঢুকছিল তখনই আমার চোখ যায় তার দিকে। প্রভু এত সুন্দরী যে প্রভুকে দেখেই আমার প্রভুর বুট পরা পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে তুলতে ইচ্ছা করছিল। এরপরে যখন ইন্টারভিউ শেষ হয় তখন সব মেল ক্যান্ডিডেট একদিকে আর সব ফিমেল ক্যান্ডিডেট একদিকে অপেক্ষা করছিল রেজাল্টের। আমি সব ফিমেল ক্যান্ডিডেটদের কাপে করে চা দিচ্ছিলাম। তখনই একজন সাইড থেকে আমাকে ধাক্কা মেরে ফেলে হেঁটে যাওয়ার সময়ে। আমার হাত থেকে একটা চায়ের কাপ উলটে পাশাপাশি বসা দুজন মেয়ের জুতোয় পরে। একজনের নাম উর্মিলা অন্যজন প্রভু অনন্যা। উর্মিলা আমাকে কিছু না বললেও প্রভু অনন্যা সাথে সাথে আমার গালে থাপ্পর মারে বেশ জোরে। আমি হাত জোর করে সরি বলে প্রথমে উর্মিলা আর এরপরে অনন্যা দুজনের জুতোই কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করে দিই।" " ওটা তুই ছিলি? মুখে মাস্ক আর ইউনিফর্ম পরে থাকায় পরে আর চিনতে পারিনি। আসলে ইন্টারভিউ খারাপ হওয়ায় আমি নিশ্চিত ছিলাম যে চাকরিটার জন্য এত আশা নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সেটা পাব না। তাই মেজাজ খারাপ ছিল আর কে কি ভাবল আর কিছু যায় আসতও না। তাই থাপ্পরটা বেরিয়ে গিয়েছিল।" - অনন্যা টমির মুখে লাথি মেরে বলে। "সে তো বেরনোই উচিত প্রভু। আপনার মত ভগবান আমার মত ভক্তকে যত ইচ্ছা চড় লাথি মারবে যেখানে খুশি।" " ঠিক বলেছিস" - বলে এবারে টমির মুখে অন্মেষা লাথি মারল। " এই ঘটনার পরে আমি তোমার প্রতি আমার ভক্তি আর কন্ট্রোল করতে পারছিলাম না প্রভু। সন্ধ্যাবেলায় এরপরে বোনের সাথে আমার ফোনে কথা হয়। প্রভু বোন সব শুনে বলে ওই কম্পানি এখন তোর। তবে তোর মালিক হওয়ার চেয়ে এরকম কোন মেয়েকে মালিকানা দিলে সেও সুখে থাকবে আর তুইও। তুই ওকে গিয়ে প্রস্তাব দে এখানে চাকরির পরিবর্তে মালিক হয়ে যাওয়ার। আমি কথা সেরে বেরিয়ে দেখি রেজাল্ট দিয়ে দিয়েছে। প্রভুও আর নেই। প্রভুর বাড়ির ঠিকানা দেখে আমি আন্দাজ করি প্রভু এখান থেকে বেরিয়ে ট্রেনে উঠতে পারে। আমি স্টেশানে গিয়ে প্রভুকে দেখতে পাই। কিন্তু কি বলব ঠিক করার আগেই ট্রেন চলে আসে। প্রভু লেডিজ কম্পার্টমেন্টে উঠে যায়। আমি পাশের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরি। প্রভু ট্রেন থেকে নামতেই আমি তার পিছু নিই তাকে প্রস্তাব দেব বলে। কিন্তু পারি না। সহজ কথাটা কিছুতেই মুখে আসতে চায় না। ফোন করে পরে বললেও হত জানি। কিন্তু বহুদিন পরে প্রকাশ্যে গালে কোন প্রভুর থাপ্পর খেয়ে আমার মন প্রভু অনন্যার প্রতি খুব সাবমিসিভ হয়ে ছিল। সেই কারনেই আমি নিজের উপরে কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলি। প্রভুর পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরে তার জুতোয় চুম্বন করতে থাকি তার পোষা কুকুরের মতই। " " তুই আমাদের পোষা কুকুরই তো। আজ থেকে আমরা দুই বোন তোদের কম্পানির এই ব্রাঞ্চের মালিক। অন্য ব্রাঞ্চের মালিক এখন কে?" - অনন্যা টমির মাথার উপরে বুট পরা পা বোলাতে বোলাতে বলে। " আমার বাবা। তবে তার অনেক বয়স হয়েছে। আমি চাইলেই সেটা আপনাদের নামে করে দিতে পারি প্রভু।" "তাই কর। এখন থেকে তাহলে আমরা সত্যিই এত্ত বড় এক কম্পানির মালিক। যে কম্পানিতে চাকরি না পেয়ে মেজাজ খারাপ করছিলাম, কয়েক ঘন্টা পরেই সেই কম্পানির মালিক হয়ে গেলাম আমরা। আর তার আসল মালিক এখন আমাদের স্লেভ! এসব কি সত্যিই ঘটছে নাকি আমরা স্বপ্ন দেখছি রে বোন?" " সত্যি রে দিদি। সব সত্যি!!" - অন্মেষা বলে। " প্রভু, শুধু একটাই অনুরোধ। অফিসে সবার সামনে যেভাবে আমার বোন আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত, এখন থেকে সবার সামনেই অফিসে আপনারা দুই বোনেও তাই করবেন। সবাই জানুক আপনি আগের মালিক সিমির কাজিন, সে নিজের দুই কাজিন বোনকে এই ছোট দুই ব্রাঞ্চ গিফট দিয়েছে। আর সাথে গিফট দিয়েছে একটা কুকুরের মত স্লেভকে। আপনারা অফিসে সবার সামনে যেমন খুশি চড় লাথি মারবেন আমাকে, আমাকে দিয়ে জুতো চাটিয়ে পরিষ্কার করাবেন। সবার সামনে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে কাজ করবেন। এটাই আমার অনুরোধ প্রভু। প্লিজ প্লিজ!" এই বলে টমি তার দুই প্রভুর জুতোর উপরে পালা করা টানা চুমু খেতে লাগল। " হ্যাঁ। সে তো করবই। অফিস আর বাড়ি দুই জায়গাতেই তুই আমাদের স্লেভ হয়ে থাকবি। তুই আর স্বাধীন মানুষ না, আমাদের প্রপার্টি!" - এই বলে অন্মেষা খুব জোরে একটা লাথি মারল টমি কুত্তার মুখে। জবাবে " থ্যাংক ইউ প্রভু " বলে নিজের দুই প্রভুর জুতোর উপরে পালা করে চুম্বন করে তাদের ধন্যবাদ দিতে লাগল টমি। অনন্যা আর অন্মেষা নিজেদের গায়ে চিমটি কেটে দেখতে লাগল যা ঘটছে তা কি সত্যিই বাস্তব! নাকি কোন সুন্দর স্বপ্ন মাত্র!! নাহ, ব্যাথা লাগছে যখন তখন এটা সত্যিই। তাদের জীবনে আজ যা হল তা রুপকথার চেয়েও সুন্দর!! ( সমাপ্ত)

Friday 1 December 2023

ভূমিকা / Introduction

Introduction ;

( This is a fantasy story site containing female domination stories .

THIS IS A STRICTLY ADULT BLOG ONLY FOR ADULT (18+) PEOPLE though there is no sex related subject present in this blog . Minor male nudity may be present in some stories with warning .
This blog is a femdom fantasy blog for those adult people who can differentiate between fantasy and reality . we neither encouraging nor discouraging anyone about femdom relationship between consentual adult but strongly discouraging any type of femdom / sexual relation with any minor .
Each and every stories and comment of this site/ blog is a reflection of our femdom fantasy . we are not encouraging anyone in any kind of femdom / Violent activities.
We will be not responsible for your action. )
ভূমিকা ;
( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক ( ১৮ +) ও প্রাপ্তমনস্ক ব্যক্তিদের জন্য , যদিও এই ব্লগের কোন গল্পই যৌনতামূলক নয় ।
অপ্রাপ্তবয়স্ক ( ১৮ বছরের কম বয়সী ), অপ্রাপ্তমনস্ক ( যারা প্রাপ্ত বয়স্ক হয়েও ফ্যান্টাসি আর বাস্তবের পার্থক্য বোঝেন না ) ও  যাদের শুধুমাত্র ফ্যান্টাসি হিসাবে লেখা ফেমডম গল্প নিয়েও সিরিয়াস সমস্যা আছে তাদের প্রবেশ সম্পুর্ন নিষেধ ।
এই সাইটের যেকোন গল্পের উপর বা কমেন্টে তাকে  আকর্ষনীয় করে তুলতে যতবার খুশী তাকে সত্যি বলে দাবী করা হতে পারে । সেটাকে সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু নেই । ভূতের গল্পের শুরুতে লেখক যেমন গল্পকে আকর্ষনীয় করে তুলতে সেটাকে সত্যি বলে দাবী করেন এখানেও ঠিক তাই করা হয়েছে । এই ব্লগের এডমিন ও অন্যান্য নিয়মিত পাঠকেরা অনেক গল্পেই গল্প ও পরবর্তী কমেন্ট এমনভাবে করেছে যাতে সেটা অনেকটা সত্যি মনে করানো যায় , যেটা ফ্যান্টাসির মাত্রা বাড়াতেই শুধু করা হয়েছে ।
আপনি যদি এই সাইটের যাবতীয় গল্প ও প্রতিটি কমেন্টকে শুধু ফ্যান্টাসি হিসাবে নিতে পারেন শুধুমাত্র তাহলেই সাইটে প্রবেশ করবেন ।
আমরা পারস্পরিক সম্মতিতে হওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ফেমডম সম্পর্কে উতসাহিত বা নিরুতসাহিত কোনটাই করছি না । আপনি প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি হিসাবে , আরেকজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সম্মতিতে যা করবেন নিজেদের ইচ্ছায়, নিজেদের বুদ্ধিতে করবেন ।
 বাস্তব জীবনে যে কোন অপ্রাপ্তবয়স্কর ( ১৮ বছরের কম বয়সী )  সাথে কোনরকম ফেমডম / যৌনতামুলক সম্পর্ককে আমরা চুড়ান্ত ঘৃনা করি । কোন সুস্থ সমাজেই তা গ্রহনযোগ্য না । আমাদের সাইটে ফ্যান্টাসি গল্প হিসাবে টিন এজ ছেলে / মেয়েদের মধ্যে ফেমডম কিছু ক্ষেত্রে রয়েছে । ফ্যান্টাসি আর বাস্তবের পার্থক্য না জানলে আপনি এই ব্লগ এখনই পরিত্যাগ করুন আপনি কোন অপ্রাপ্তবয়স্ক /  সম্মতি না নিয়ে কোন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাথে বিকৃত কোন আচরন করলে আমরা কোনভাবেই দায়ী হব না ।
১। এই ব্লগে খুব সামান্য কিছু গল্পে মেল নুডিটি / পুরুষের নগ্নতা রয়েছে ( CFNM ) , যা শুধু ছেলেদের হিউমিলিয়েশনের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে , সরাসরি যৌনতামুলক কিছুর জন্য না । CFNM যুক্ত গল্পের শুরুতেই ওয়ার্নিং ও দেওয়া আছে । ফিমেল নুডিটি ( নারী – নগ্নতা )কোন গল্পেই নেই ।  নারীদের যৌনভাবে উপস্থাপনও কোন গল্পেই করা হয়নি ।
২। কোন গল্পেই স্টুল ফেটিশ, ইউরিন ফেটিশ ইত্যাদি এক্সট্রিম কিছু নেই ।
৩। এই ব্লগের বেশিরভাগ গল্পের মুল চরিত্ররা বন্ধু-বান্ধবী , স্কুল কলেজের সিনিয়র জুনিয়র অথবা এক পরিবারের সদস্য ( দিদি- ভাই , দাদা- বোন, বাবা – মেয়ে,  দেওর- বৌদি  ইত্যাদি ) ।
৪। বেশিরভাগ গল্পে ফিমেল ডমিনেশন হিসাবে উঠে এসেছে মেয়েটির মানসিকভাবে ছেলেটিকে সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন, তাকে দিয়ে নিজের যাবতীয় কাজ করানো , তার টাকায় ফুর্তি করা । ছেলেটিকে দিয়ে দেবী হিসাবে নিজের পুজো করানো , মুখে থাপ্পর মারা ,  মুখে লাথি মারা , মুখের উপর পা রেখে বসে পা টেপানো, জিভে জুতোর তলা মোছা ইত্যাদি আচরন । নায়িকার পায়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জুতো বা চটি পরা আছে । মেয়েদের প্রায় সব জায়গায় সুন্দরী বলে বর্ননা করা হয়েছে । বেশিরভাগ গল্পে নায়িকা মেক আপ হীন ।  বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছেলেরা স্বেচ্ছায় মেয়েটির কাছে নিজেকে সাবমিট করেছে ও মেয়েটিকে অনেক সুপিরিয়র ভেবে স্বেচ্ছায় তার সেবা করেছে, তার হাতে অত্যাচারিত হয়েছে ।


বাংলার সবচেয়ে বড় ফেমডম্ সাইটে আপনাকে স্বাগত এই সাইটের গল্পগুলো সবই কাল্পনিক পড়ুন , আর উপভোগ করুন
বাস্তবে কেউ এর প্রয়োগ করতে যাবেন না
এই সাইটে female superiority আর female domination নিয়ে অনেক গল্প পাবেন। ফ্যামিলি ফেমডম গল্প  পাবেন অনেক। কার কাছে ভাল কোন টপিক থাকলে জানাতে পারেন,আমি গল্প লিখে পোস্ট করব। আর কেউ নিজে গল্প লিখতে চাইলে আমাকে etaami11@gmail.com  গল্প পাঠিয়ে দেবেন
এখানকার অনেক গল্প অনেকের হাস্যকর বা কুরুচিকর মনে হতে পারে। তাদের বলব, প্লিজ আ্পনার ভাল না লাগলে পড়বেন না গল্পগুলো ফ্যান্টাসি ছাড়া আর কিছুই না আমরা কেউ বাস্তব জগতে এর প্রয়োগ করতে যাচ্ছি না। কোন গল্পকে আকর্ষণীয় করতে সত্যি ঘটনা বলে দাবি করা হতে পারে, তাই ভুমিকাতেই বলে রাখি এখানে পোস্ট করা সব গল্পই ফ্যান্টাসি
বাংলায় দুর্দান্ত ফেমডম গল্প পড়ার অভিজ্ঞতার জন্য ভিজিট করতে থাকুন,
http://www.banglafemdom.wordpress.com ( হিন্দি, ইংরেজি গল্প সহ বাংলা ও ইংরেজি হরফে বাংলা গল্পের জন্য)
and
http://www.banglafemdoms.blogspot.com ( শুধু বাংলা হরফে বাংলা গল্পের জন্য । )

www.facebook.com/familyfemdom ( for family femdom stories in english )


Thank you .

Wednesday 1 November 2023

দিপের অভিজ্ঞতা....

আমার অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে জীবনের চতুর্থ ফেমডম গল্প লিখছি। এটা অনেক লাইট ফেমডম আর এটারও মূল চরিত্র আমি আর আমার ছোট বোন আমার প্রভু রিয়া। দিপের অভিজ্ঞতা... ( লেখক : দিপ) আমি দিপ। ছোট থেকে আমার সোশাল পজিশান নিচু বা উঁচু, ওরকম নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। কারন কোন প্যারামিটারে আমি ভাল কোনটায় মাঝারী বা খারাপ। যেমন পড়াশোনায় আমি চিরকাল খুব ভাল ছিলাম। মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা, দেখতে above average, social skill average. আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন আমাকে দেখলে কেউ বলবে না যে আমার পজিশান নিচে। আমি ক্লাসে প্রথম হতাম ও এই যুগে স্কুলে 1st 2nd হওয়াদের লোকে উঁচু চোখেই দেখে। আমার ভিতরে কিন্তু সোশাল স্কিল ও অন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হিনমন্যতা ছিল। কিন্তু লোকের থেকে সেটা আড়াল করতে পারতাম। আমার ছেলে বন্ধু অবশ্যই ছিল। কিন্তু উঁচু ক্লাসে পড়ার সময়ে কোন দিন কোন মেয়েকে আমি ইম্প্রেস করে রিলেশানে আনতে পারব না এই চিন্তা ও কষ্ট অবশ্যই হত। আমার ভিতরের এই অংশের কারনেই হয়ত আমার ভিতরে সাবমিসিভনেসের জন্ম হয়েছিল। কিন্তু সেটা সবার প্রতি নয়। আশ্চর্য ভাবে সেটা কাজ করত শুধু আমার ছোট বোনের প্রতিই। আমার বোন রিয়া আমার চেয়ে ২ বছরের ছোট ছিল। ওকে দেখতে মারাত্মক রকমের সুন্দর। এবং পরিবার ও প্রতিবেশীদের থেকে ও ভিশন রকম আদর ও ভালবাসা পেত এ কারনে। বাড়িতে সবাই ওকে আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালবাসত সম্ভবত শুধু এই কারনেই। আর এই অতিরিক্ত মাথায় তুলে বড় করার কারনেই হয়ত ও অনেক কনফিডেন্ট ও extrovert হয়ে গিয়েছিল খুব সহজে। আর আশ্চর্যভাবে সবার অকারনে বোনকে আমার চেয়ে বেশি ভালবাসা আমার কোনদিন খারাপ লাগে নি। সবাই বোনকে বেশি আদর করত, বেশি গিফট দিত। আর আমি বোনকে আমার চেয়ে সুপিরিয়ার কোন রাজকন্যা ভেবে কেন জানি না অনেক বাচ্চা বয়স থেকেই খুব আনন্দ পেতাম। আমার কোন জিনিস বোন দাবী করলেও সাথে সাথে ওকে দিয়ে দিতাম। ব্যাপারটা বাড়তে শুরু করে যখন আমরা দেশের বাড়ি থেকে কোলকাতায় ফ্লাট কিনে চলে আসি। তখন আমার ক্লাস ৫ আর বোনের ক্লাস ৩ হবে। বোন একেবারেই বাচ্চা তখন, দেশের বাড়ির বন্ধু, কাজিন তাদের ছেড়ে চলে আসা ওর ভাল লাগে নি। ওর মাথায় ঢোকে দাদাকে ভাল স্কুলে পড়াতে বাবা মা এই ডিশিসান নিয়েছে। রেগে গিয়ে ও আমাকে মাঝে মাঝেই খারাপ কথা বলা বা চড় থাপ্পর মারা শুরু করে। আর বিনা কারনে আমি সুন্দরী বোনের থাপ্পর খেয়ে ওকে সরি বলে ক্ষমা চাইতাম। আমার বোন বেশি কথা বলে আর সবার centre of attention হয়ে থাকতে অভ্যস্ত ছিল। নতুন ফ্লাটে আমরা মোটে তিন জন, মা, বোন আর আমি। বাবার চাকরির পোস্টিং বাইরে ছিল। তার উপরে মা কোলকাতায় এসে একটা প্রাইভেট স্কুলে চাকরি নিল। মা বিকালে বাড়ি ফিরত ৫ টায়। আর আমি আর বোন স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতাম বিকাল ৪ টের মধ্যে। প্রথম কয়েক দিন আমি বাড়ি ফিরে পাশের মাঠে খেলতে চলে যেতাম। কিন্তু আমার ৮ বছরের বোন একা থাকতে অভ্যস্ত ছিল না। যদিও মা বাবা কলকাতায় আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আমাদের দুই জনকে ভাল স্কুলে পড়াবে বলে, আমার বাচ্চা বোন সেটা বোঝেনি। তাই ৫-৬ দিন এরকম চলার পরে একদিন আমি খেলে সন্ধ্যা ৬ টার পরে বাড়ি ফিরলাম। ঘরে ঢুকতেই বোন মায়ের সামনেই আমার দুই গালে দুই থাপ্পর মেরে বলল " তোর জন্য একে আমাকে এই ফালতু জায়গায় এসে থাকতে হচ্ছে। তার উপরে তুই মা সবাই আমাকে একা রেখে বিকালে বাইরে থাকিস। তোর জন্য আমি কষ্ট করব কেন? ভাল চাস তো ক্ষমা চা আমার কাছে।" আমি মায়ের সামনেই আমার ক্লাস ৩ এ পড়া বাচ্চা বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে তার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বললাম " সরি বোন"। মা কিচ্ছু বলল না এই নিয়ে আমাদের কাউকে। যেন ব্যাপারটা খুব নর্মাল। বরং নিজে নিচু হয়ে মেয়ের কপালে চুমু খেয়ে বলল " সরি রিয়া। আমরা কলকাতায় এসেছি তোদের দুজনের পড়াশোনার সুবিধার কথা ভেবেই। তুই একটু বড় হলেই বুঝবি সেটা। আর তোর দাদা তো তোর সব কথা শোনে, তোর কথায় ওঠে বসে। এত রাগিস না প্লিজ।" আমি মাঠে যাওয়া সেইদিনই বন্ধ করে দিই। কয়েকদিন পরেই মা একটা কম্পিউটার কিনে আনে। বোন বিকালে হয় কম্পিউটারে গেম খেলে বা টিভি দেখে কাটাতে লাগে। আর আমার কাজ হয় ওর পায়ের কাছে বসে বা ওর পায়ের নিচে শুয়ে ওর পা টিপে সেবা করা। বোনের দাবী ছিল আমার জন্য ও ওর বন্ধু বা কাজিনদের ছেড়ে এই বোরিং ফালতু জায়গায় দিনে ২৪ ঘন্টা থাকতে বাধ্য হচ্ছে। তাই রোজ অন্তত ২ ঘন্টা আমি ওর পায়ের নিচে শুয়ে ওর পা টিপে দেব। এটাই নাকি ফেয়ার ডিল! এইভাবে বোনের আমাকে কন্ট্রোল করা শুরু। আর আমার ঠিক কতটা ভাল লাগত বলে বোঝাতে পারব না। আমার বুকে বা মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপাতে টেপাতে বোন গেম খেলত কম্পিউটারে। মা ফিরে এসে আমাদের এই অবস্থায় দেখেও কিছুই বলত না। তার কারন হয়ত ভিশন সুন্দরী বোনের প্রতি মায়ের অতিরিক্ত বেশি ভালবাসা, যেটা বাবা সহ বাকি সব আত্মীয়েরই ছিল। বোন আমাকে বিনা কারনে খারাপ কথা বললে বা মারলেও কেউ তাই ওকে কিছু বলত না। পুজোয় আমার ২ টো জামা হলে বোনের অন্তত ৮ টা হতই। আমাকে মা রোজ ১০ টাকা হাতখরচ দিলে বোনকে দিত অন্তত ১৫-২০ টাকা, ও ছোট হওয়ার পরেও। আর তারপরেও বোন আমার গালে থাপ্পর মেরে প্রায়ই আমার ভাগের টাকার অর্ধেক নিয়ে নিত। আর আমি এরপরেও নিজের ওইটাকা থেকে বাঁচিয়ে বোনের জন্য চকোলেট নিয়ে আসতাম। বেশিরভাগ লোক ভাবে ভাই বোনকে সম্পুর্ন সমান ভাবে বড় করা উচিত। আমাদের পরিবারে ব্যাপারটা উল্টো হয়ে গিয়েছিল। বোন সবই বেশি পেত। এটা বোন ভিশন এঞ্জয় করত। আর আমিও। তাই আমার মনে হয় এরকম কোন রুলের কোন মানে নেই যে দু জনকে সমান দিতে হবে। আমাদের বাড়িতে যে আমার ছোট বোনকে অসমান ভাবে আমার চেয়ে অনেক বেশি দেওয়া হত সব, সেটা আমাদের দুজনের পক্ষেই দারুন উপভোগ্য ছিল। বোন ছোট ছিল বলে ওর পায়ে জুতো মোজা পড়ানোর দায়িত্ব আমার ছিল। অথচ যেখানে আমি ক্লাস ১ থেকে জুতো পরতে পারি সেখানে বোন কলেজে ওঠার পরেও এখনও নিজের জুতোর ফিতে নিজে ভাল করে বাঁধতে শেখেনি। ওর পায়ে জুতো পরানো বা খোলা এখনো আমার দায়িত্ব। ওর জামা কাচা থেকে জুতো পালিশ করে রাখা এগুলোও। বোন হাই স্কুলে ওঠার পরে যতদিন যাচ্ছিল আমার উপরে ওর ডমিনেশান বাড়ছিল। হয়ত আমি চেয়ার টেবিলে বসে পড়ছি, বোন পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়ে বিনা কারনে আমার দুই গালে খুব জোরে দুটো থাপ্পর মেরে গেল বিনা কারনে। আর মেঝেতে বসে পরলে থাপ্পরের জায়গায় জুটত মুখে লাথি। আর বোন থাপ্পরই মারুক বা লাথি,, আমি সাথে সাথে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করতাম। স্কুল থেকে ফেরার পরে রোজই প্রায় ২ ঘন্টা আমার স্থান ছিল বোনের পায়ের তলায়। আমি বোনের পা থেকে জুতো মোজা খুলে ওর জন্য হাত ধোওয়ার জল আর টিফিন এনে দিতাম। তারপরে ওর পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা টিপে দিতাম। বোন খুব ক্যাজুয়ালি নিজের দাদার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে দাদাকে দিয়ে পা টেপাত। কোন কোন দিন তো ওর জুতো খোলার আগে স্কুলের জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে অন্তত ৩০ মিনিট গেম খেলত। আর আমি ভক্তিভরে আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা টিপে যেতাম আর চুম্বন করতাম ওর জুতোর তলায়। জিভ বার করে ভক্তিভরে চেটে পরিস্কার করতাম আমার প্রভুর জুতোর তলা। আর বোন ইচ্ছা হলেই বিনা কারনে লাথি মারত আমার মুখে। স্কুলে বা বাইরে কেউ বুঝতেও পারত না আমি এত সাবমিসিভ। অন্য কারো প্রতি আমার সাবমিসিভমেস তেমন আসতও না। কিন্তু নিজের সুন্দরী ছোট বোনের ব্যাপারটা ছিল আলাদা। আমি ওকে নিজের প্রভু,,আরাধ্যা দেবী বলে ভাবতাম। যখন আমি ক্লাস ৯-১০-১১-১২ এ পড়ি তখন অন্য ছেলেদের মত গার্লফ্রেন্ড জোটানো ইত্যাদি দিকেও আমার মন যেত না। আমার মনের একমাত্র বাসনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ছোট বোনের সেবা করা। নিজে ভাল চাকরি পেয়ে মাইনের টাকা বোনের হাতে তুলে দিয়ে বিনিময়ে দাসের মত তার সেবা করা। বোনের সে সময়ের আচরন দেখলে এটা খুব সম্ভব বলেই মনে হত আমার। আমার ক্লাস ৫ থেকে ক্লাস ১২ অবধি এমন কোন দিন যায়নি যেদিন বোন অন্তত ১ ঘন্টা আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপায়নি বা আমাকে চড় লাথি মারেনি। ওর ঘর গোছানো থেকে ওর জুতো পালিশ সব ই করতাম। রাতে আমি শুতাম ওর ঘরের মেঝেতে। যাতে আমার রাজকন্যা বোনের কিছু দরকার হলে ও আমাকে ডাকতে পারে। আমার ঘুম গভীরে চলে গেলে আমি নাকি মাঝে মাঝে ওর ডাক শুনতে পাই না। তখন ওকে কষ্ট করে বিছানাতে উঠে বসে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে হয়। এই অভিযোগে বোন আমার গলায় বেল্ট বেঁধে তার অন্য দিক নিজের বিছানায় তোষকের নিচে রাখত। যাতে দরকার হলে শুয়ে শুয়েই সেটা টেনে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে পারে। আর আমি নিজেকে বোনের পোষা কুকুর ভেবে এক অসাধারন সুখ পেতাম। সারাদিনে বোন অন্তত ১০০ টা চড় আর ১০০ টা লাথি আমাকে মারতই। আর প্রতিটা মার খাওয়ার পরে আমি ভক্তিভরে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করতাম আমার আরাধ্যা দেবী আমার প্রভু ছোট বোন রিয়াকে। আমার ধারনা ছিল আমি বোনের স্লেভ হয়ে জীবন কাটাব। কিন্তু না, বোনের ইচ্ছা ছিল অন্য রকম। ক্লাস ১১ এ ওঠার পরে একদিন ওর পা টেপার সময়ে আমার মুখে লাথি মেরে বোন বলল, " ছাগল,, তোর হাতে তো জোর নেই ভাল করে পা টেপার মত। কাল থেকে তুই জিমে যাবি।" প্রভুর আদেশ, যেতে তো হবেই! জিম যাওয়া শুরু হল আমার। তারপর একদিন আমার গালে থাপ্পর মেরে বোন বলল, " তোর ড্রেসিং সেন্স আর কথা বলার স্টাইল এত্ত খারাপ যে তোর সাথে বাইরে বেরোতে আর নিজের দাদা বলে পরিচয় দিতে লজ্জায় আমার মাথা কাটা যায়। এখন থেকে আমি যা বলব সেরকম ড্রেস পরবি,,যেভাবে কথা বলতে শেখাব সেভাবে বলবি। বুঝলি গাধা?" ওর সোসাল স্কিল, ড্রেসিং সেন্স চিরকাল অসাধারন ছিল। সাথে জিমে যাওয়া। পড়াশোনায় আমি ভালই ছিলাম খুব। ফলে যখন আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে কলেজে ভর্তি হলাম তখন আমার লুক ও সোসাল স্কিলে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এরপরে কিভাবে যে বোনের এক সুন্দরী বান্ধবীর সাথে আমার রিলেশান হয়ে গেল আমি নিজেই বুঝতে পারলাম না। বহুদিন ধরে কথা বলার পরে এখন অবশ্য আমি জানি, আমার বোন বহুদিন ধরে তার বান্ধবীর ব্রেইন ওয়াশ করে আমার সম্পর্কে পজিটিভ ইম্প্রেশান তৈরি করেছিল। তারপর তারই কলকাঠি নাড়ানোর ফলে বাকিটা সম্ভব হয়। অথচ আমি যখন মাধ্যমিকের পরে বোনের কাছে স্বীকার করেছিলাম যে ওই মেয়েটা আমার ক্রাশ, তখন আমি স্বপ্নেও ভাবিনি এর সাথে আমার কিছু হতে পারে! আমার চোখে ও ছিল ফিল্ম স্টারের মত হায়ার স্ট্যাটাসের আর আমি এক নগন্য ফ্যান! বোন সেদিন আমার কথা শুনে ফিক ফিক করে হেসে আমার গালে থাপ্পর মেরে বলেছিল " বামন হয়ে চাঁদ ধরার স্বপ্ন দেখে সময় নষ্ট করিস না।" আমিও তখন ভেবেছিলাম এটা সত্যি আর বোন এটা বিশ্বাস করেই বলেছে। অথচ সত্যিটা অন্য। আমাকে জিমে পাঠানো থেকে চেহারা আর কথা বলার স্টাইল চেঞ্জ করানো সব ও অন্য অজুহাতে করে। অন্য দিকে আমার সম্পর্কে বান্ধবীর ব্রেইন ওয়াশ! শুরুতে বাচ্চা বয়সে বোন আমাকে ওর নিচেই রাখতে চাইত শুধু। এরপরে ক্রমে ওর প্রতি দাসের মত ডেডিকেশান দেখানো দাদার প্রতি ওর ভিতরের ভাব চেঞ্জ হয়। দাদাকে সে ভালবাসতে শুরু করে। কিন্তু সামনে সেটা প্রকাশ না করে একইভাবে ট্রিট করতে থাকে। আমাকে ডমিনেট করার সাথে ডমিনেশানের ছলে ও এমন দিকে পুশ করে যাতে আমার নেগেটিভ সাইড গুলো আমি কাটিয়ে উঠতে পারি। আর আমার নেগেটিভ সাইড, যেমন স্টাইল ও সোসাল স্কিলে ও এক্সপার্ট হওয়ায় কাজটা ওর কাছে খুব সহজ ছিল। আমাদের সম্পর্কটা শুরু হয়েছিল এক্সট্রিম আনিকুয়াল ভাবে। যেখানে মায়ের উপস্থিতিতেও বোন আমাকে চাকরের মত ট্রিট করত। সবার ভালবাসা ওর প্রতি বেশি ছিল। সব গিফটের ৮০-৯০% ও একা পেত। সেখান থেকে বড় হতে হতে আমাদের সম্পর্ক এমন হয়েছে যেটা দুজনের পক্ষেই পারফেক্ট। নিজেকে বোনের দাসের মত ভেবে আনন্দ না পেলে আমি ক্লাস ৯-১০-১১-১২ এ নিজের সোসাল স্কিল ও gf না হওয়া নিয়ে ফ্রাস্টেশানে ভুগে কেরিয়ারেরও ক্ষতি করতাম। আর এইদিক গুল্ল নিজে থেকে সামলানো আমার দ্বারা হত না। অন্যদিকে ছোট থেকে ভাই বোনে আনিকুয়াল ডিস্ট্রিবিউশানের ম্যাক্সিমাম জিনিস ও পাওয়ায় সেটা ও খুব এঞ্জয় করত। সাথে দাদাকে ইচ্ছা মত মারধর বা কন্ট্রোল করার পাওয়ারটাও ও এঞ্জয় করত খুব। বড় দাদা ছোট বোনকে পড়াচ্ছে তার পায়ের কাছে বসে আর কিছু বুঝতে না পারার অযুহাতে যখন খুশি ছোট বোন তার দাদাকে ইচ্ছা মত চড় আর লাথি মারছে এটা কোন বোন না এঞ্জয় করবে? আমার বোনও করত। আর এই মজা করতে করতেই ওর পড়া অনেকটা হয়ে যেত যা ওকেও সাহায্য করত। এখন আমি খুবই ভাল জীবন কাটাচ্ছি। আমি এখন কোলকাতাতেই ভাল চাকরি করি। বোন কলেজে পড়ে। এখনো বোন আমাকে একইভাবে ডমিনেট করে বাড়িতে। আমি মাসের শুরুতে নিজের মাইনের টাকা পুরোটাই বোনকে দিয়ে দিই যেমন আগে স্বপ্ন দেখতাম তেমন। স্বপ্নের মতই রোজ বাড়ি ফিরে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। ক্লান্ত শরীরেও রোজ রাতে প্রভু বোনের পা টিপে সেবা করি। কিন্তু ভিতরে ভিতরে জানি আমার বোন আমাকে স্লেভের চোখে দেখে না ঠিক। সাবমিসিভ খুব ভাল একজন দাদার চোখে দেখে যাকে ও খুব ভালবাসে। আমার মাইনের টাকার কিছুটা উড়িয়ে ও ফুর্তি করে ঠিক, কিন্তু বেশিরভাগটাই জমিয়ে রাখে। আমার টাকা লাগলে বোন আমাকে চড় আর লাথি মারার বিনিময়ে টাকা দেয়। বোন আর আমি দুজনেই বুঝি যে আমরা দুজনেই এরকম জীবন কতটা এঞ্জয় করি। আর আমাদের মাও বোঝে । আমার চোখে বোন এখনো স্বয়ং ভগবানের মতই শ্রদ্ধার জায়গায় অবস্থান করে। কিন্তু বাকি সব দিক থেকে আমি একজন খুব খুশি ও স্বাভাবিক সাধারন মানুষ। তাই আপাত চোখে যতই মনে হোক ভাই বোনের মধ্যে পার্থক্য করা বা চেহারার মত কারনে একজনকে আরেকজনের থেকে বেটার ট্রিট করা খারাপ, জটিল বাস্তব অনেক সময়েই এসব নিয়মের ধার ধারে না। এইসব আপাত খারাপ জিনিস আমাদের দুই ভাই বোনের সাথে হয়েছিল বলে আমরা দুজনেই মা বাবা ও অন্যান্য আত্মীয়দের কৃতজ্ঞ থাকব চিরকাল যারা ভাল দেখতে বলে বোনকে সুপিরিয়ার আর আমাকে ইনফিরিয়রলি ট্রিট করত ছোট থেকে ।

Sunday 1 October 2023

নার্স মৌমিতা...

নার্স মৌমিতা... 1.... কয়েক বছর আগের কথা। bsc, msc ও b.ed complete করার পরে আমি যখন বুঝলাম স্কুলে আপাতত নিয়োগের রাস্তা বন্ধ তখন বাধ্য হয়ে অন্য ছোট কাজ খুঁজতে লাগলাম । তখন আমার বয়স ২৫। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে, তাই চাকরি পাওয়া খুব দরকার ছিল।অবশেষে প্রথম চাকরি পেলাম বাড়ি থেকে ২৫ কিমি দূরের এক ছোট শহরে। এক ছোট্ট নতুন খোলা health centre এ। কন্ট্রাকচুয়াল চাকরি। গ্রুপ ডি পোস্টে। সামান্য বেতন। সেন্টারে লোক বলতে আমিই প্রথম নিয়োগ পেলাম। আমার পরে আরো ৩ জনের নিয়োগ পাওয়ার কথা। একজন নার্স, একজন ফার্মাসিস্ট আর একজন mbbs ডাক্তার । সবাই কন্ট্রাকচুয়াল সেখানে, এক বছরের চুক্তি। আমি জয়েন করার ১ সপ্তাহ পরে মৌমিতা নামের GNM নার্স মেয়েটি জয়েন করতে এল। ওর বাবা লোকাল ক্ষমতাধর প্রোমোটার। ওর কাকু নেতা। ফলে নিজেদের বাড়ির ২১ বছরের প্রাইভেট থেকে পাশ করা সুন্দরী মেয়েকে নার্সের পোস্টে বিনা ইন্টারভিউতে চাকরিতে ঢুকিয়ে দিয়েছে। যা হয় আর কি! এই পুরনো বিল্ডিং এ যে হাসপাতাল খুলেছে তাই এলাকার লোকে জানত না। ফলে আমাদের রোজ সকাল ১০ টায় আসা আর দুপুর ২ টোয় বেরিয়ে যাওয়া ছাড়া কোন কাজ নেই। মৌমিতা ক্ষমতাবান পরিবারের , সে এইটুকুই বা করবে কেন? সে সপ্তাহে ৩ দিন আসে। তাও সে ঢোকে ১১ টায় আর ১ টায় বেরিয়ে যায়। ফর্শা সুন্দরী মৌমিতার কাজ কিছুই নেই তখন । কিন্তু কাজ হীন হাসপাতালেও গ্রুপ ডি আমার বেশ কিছু কাজ আছে। সকাল ১০ টায় এসে আমি রোজ গেট খুলে, ঘর ঝাঁট দিই। মৌমিতা সকাল ১১ টায় স্কুটি নিয়ে ঢুকছে দেখলে আমি বেরিয়ে গিয়ে ওর স্কুটি পার্ক করে দিই। ডাক্তারের বরাদ্দ ভাল চেয়ারটায় ও বসে। আমি নিজের টাকা দিয়েই রোজ ওকে পাশের দোকান থেকে চা বিস্কুট এনে খাওয়াই। নিজে চা বিস্কুট বয়ে এনে এমন ভাবে ওকে দিই যে কেউ দেখলে ভাববে আমি মৌমিতার ব্যক্তিগত চাকর । একদিন চায়ের দোকানদার জিজ্ঞাসাই করে ফেলল এখানে এটা কি খুলেছে। আমি বলল হাসপাতাল খোলা হবে। সে জিজ্ঞাসা করল আমি কি মৌমিতা ম্যাডামের এসিস্টেন্ট? কোন রকমে হ্যাঁ বলতে গিয়ে আমার লজ্জায় মুখ লাল হয়ে গেল। তবে আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট সুন্দরী নার্স মৌমিতাকে এইভাবে চাকরের মত সেবা করতে আমার ভালই লাগছিল। একদিন চায়ের কাপ ফেরত নিতে এসে চায়ের দোকানের লোকটা মৌমিতাকে জিজ্ঞাসা করে ফেলল " তুমি কি এখানকার অফিসার?" মৌমিতা হাসি মুখে বলল, " হ্যাঁ আর এ আমার এসিস্টেন্ট"! লোকটা কাপ নিয়ে চলে যেতে মৌমিতা বলল "এখানে বসে বোর হই তো। তাই একটু মজা করলাম এর সাথে।" " মজার কি আছে? আমি গ্রুপ ডি, তোমাদের ডাক্তার নার্সদের এসিস্টেন্টই তো আমি। চাকরের মতই। আমাকে তুমি যে কোন কাজ করতে বলতে পার।" আমার কথা শুনে মৌমিতা হেসে বলল ঠিক আছে। মৌমিতা এত সহজে সব পরিস্থিতি সহজ করে দিত যে আমি অবাক হয়ে যেতাম। ও চেয়ারে বসে মোবাইল ইউজ করত আর আমি ঘর ঝাঁট দিতাম, মুছতাম। এমনকি ঘর পরিস্কার করার সময়ে ওর জুতো পরা পা এক হাতে তুলে ধরে জুতোর তলার মেঝে ঝাঁট দিতাম বা মুছতাম। মৌমিতার রি একশান ছিল যেন এটা খুবই নর্মাল! অবশ্য অফিসে সাব অর্ডিনেট পোস্টের লোকে এ যুগে এসব করেই থাকে। যদিও আমি শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বয়স দুটোতেই ওর চেয়ে বড়! ১ টা বাজলে ও আমাকে বলত " এই, আমি বেরোব।" আমি উঠে মৌমিতার ব্যাগ হাতে নিয়ে স্কুটিতে রাখতাম। মৌমিতা বেরোলে ওর থেকে চাবি নিয়ে স্কুটি গেটের বাইরে বার করে দিতাম। মৌমিতার চেয়ে শিক্ষা ও বয়সে বড় হয়েও চাকরির পোস্ট ও ওর সুন্দর চেহারার কারনে ওর প্রতি এরকম চাকরের মত ব্যবহার করতে আমার ভীষনই ভাল লাগত। বর্ষাকালে একদিন ও কিটো জুতো পরে অফিসে এসেছিল। ওর কিটোর একটা ফিতে ছিঁড়ে গিয়েছিল। মৌমিতা আমাকে বলল, " এই অর্ক , আমার জুতোর ফিতেটা ছিঁড়ে গিয়েছে। আমি হাঁটতে পারছি না। তুই বাজারে গিয়ে মুচিটাকে ডেকে আন না।" আমি " ওকে ম্যাডাম" বলে চলে গেলাম। আসলে মৌমিতার জন্য কোন হিউমিলিএটিং কাজ করতে হলে আমার মুখ থেকে ওর প্রতি অটোমেটিক ম্যাডাম সম্বোধন বেরিয়ে আসত। আর ও অফিসে আমার বস হওয়ায় সেটা দেখতে স্বাভাবিকই লাগত। আমি বাজারে গিয়ে মুচিকে বলতে সে বলল জুতো আমাদের নিয়ে আসতে হবে ওর কাছে। আমি একটু খুশি হয়েই ফিরে গেলাম। মৌমিতাকে গিয়ে বলতে ও মুখে মিষ্টি হাসি ঝুলিয়ে বলল, " অর্ক , প্লিজ তুই একটু সেলাই করে এনে দে জুতোটা।" আমি নিজে থেকে মৌমিতার পায়ের কাছে বসে পরে বললাম, " তুমি তো হাঁটতেই পারছ না। আমাকে জুতোটা নিয়ে যেতে হবে এটাই তো স্বাভাবিক। এতে আবার প্লিজ বলার কি আছে?" " ঠিক আছে। তবে আগে তুই আমার জন্য চা এনে দে।" আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট হলেও নার্স মৌমিতা আমার বস। আমাকে এটুকু অর্ডার তো করতেই পারে! আমাকে তুই করে বলে অর্ডার করছে বলে আমার ভীষনই ভাল লাগল। আমি "নিশ্চয়ই ম্যাম" বলে চা আনতে ছুটলাম। চা কেক আর বিস্কুট এনে ম্যাডামের সামনের টেবিলে রেখে আমি জুতো খুলতে মৌমিতার পায়ের কাছে বসলাম। আমার ভয়ে বুক ধুক পুক করছিল। নিজে হাতে ওর পা থেকে জুতো খুলে নিয়ে যাওয়া বেশি হয়ে যাচ্ছে না তো? আমাকে অবাক করে মৌমিতা বলল, " এই, আমার জুতোর তলায় কিন্তু প্রচুর কাদা লেগে। এই অবস্থায় নিয়ে গেলে আবার ফেরত পাঠিয়ে দেবে না তো?" আমি মৌমিতার কথা ধরে বললাম, " তাহলে আমি কাপড় দিয়ে মুছে নিয়ে যাচ্ছি। তাহলে আর ফেরত পাঠানোর চান্স থাকবে না। আমি উঠে কাপড় এনে আবার মৌমিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। ও মোবাইল ইউজ করছে আর চা কেক খাচ্ছে। আর আমি ওর এসিস্টেন্ট বলে ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা থেকে জুতো খুলছি! ভাবতেই কি অদ্ভুত এক ভাল লাগা কাজ করল! আমি ওর কিটো জুতো পরা বাঁ পা টা দুই হাতে তুলতেই বুঝতে পারলাম বর্ষার পুরু কাদা ভর্তি জুতোর তলায়। আমি সাহস করে জিজ্ঞাসা করলাম "পায়ে পরা অবস্থাতেই কিটোটা মুছে পরিস্কার করে নেব?" মৌমিতা তেমন মনযোগ না দিয়ে উত্তর দিল " তোর যাতে সুবিধা। আমার জুতো সেলাই হলেই হল।" আমি খুশি মনে মৌমিতার পায়ে পরা জুতো সময় নিয়ে কাপড় দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম। অফিসে আমার বস, কিন্তু আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট মেয়ের জুতো আমি কাপড় দিয়ে পালিশ করছি তার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ভাবতেই কি তীব্র আনন্দ হচ্ছিল আমার! আমি বোধহয় একটু বেশিই সময় নিয়ে ফেলেছিলাম। বাঁ কিটোটা পালিশ করার পরে যখন ডান কিটোটা করছি তখন চায়ের দোকানদার রামু এসে হাজির। ঘরে ঢুকে সে আমাকে এই অবস্থায় দেখে নিজের জর্দা খাওয়া কালচে দাঁত বের করে বলল, " তোমার এসিস্টেন্ট তো ভালই খেয়াল যত্ন করতেছে তোমার দেখতেছি।" মৌমিতা হাসি মুখে বলে " সে তো করবেই। ওটাই তো ওর কাজ!" রামু চলে যেতে আমি সাথে সাথে মৌমিতার দুই পা থেকে জুতো খুলতে লাগলাম। আমার দুই কান লজ্জায় গরম হয়ে গেছে তখন। মৌমিতা হাসতে হাসতে বলে, " এখন তো দারুন মজা হচ্ছে। কিন্তু যখন হাসপাতাল চালু হবে, তখন কোন সমস্যা হবে কিনা জানি না ।" আমি বললাম " হয়ত ভাববে তোমার বাবা কাকা নেতা, আর আমি তাই তোমাকে তেল দিয়ে খুশি রাখি চাকরিটা হাতে রাখতে।" মৌমিতা বলে " আমার কিন্তু তাই মনে হয়। নাহলে এভাবে আমাকে তেল দিবিই বা কেন তুই? আর কিই বা কারন থাকতে পারে? আর তুই তো গ্রুপ ডি, আমাদের এসিস্টেন্টই। তাই দরকার হলে জুতো পালিশের মত কাজ তোকে দিয়ে করানোই যায়!" এই বলে মৌমিতা হাসতে লাগল। ২১ বছরের মেয়ের ইনোসেন্ট হাসি। ও ডমিনেন্ট, কিন্তু মারত্মক নয়। ও ভাবছে আমি চাকরি হাতে রাখতে ওকে তেল দিচ্ছি, আর কিছু না। আর ও সেটাকে অল্প এঞ্জয় করছে মাত্র। আমি " সে তো সত্যিই ম্যাডাম" বলে মৌমিতার জুতো খুলে উঠতে যাব তখন ও বলল, " আরে,জুতো খুলে নিলি, পা রাখার কিছু একটা তো দে।" আমি সরি ম্যাডাম বলে নিজের পিঠের ব্যাগটা নামিয়ে দিলাম ওর পায়ের কাছে। মৌমিতা ইয়ার্কির ছলে বলল এতে তো একটা পা রাখব। আর অন্যটা?" আমি নিজের মাথার টুপিটা খুলে ওর পায়ের কাছে মেঝেতে নামিয়ে দিলাম। মৌমিতা ওর পা দুটো আমার মাথার টুপি আর পিঠের ব্যাগের উপরে রেখে বসে মোবাইল ইউজ করতে লাগল। বাইরে তখন তুমুল বর্ষার বৃষ্টি। রাস্তা ঘাট ফাঁকা। আমি এক হাতে মৌমিতার জুতো আর অন্য হাতে ছাতা ধরে বাজারে মুচির কাছে চললাম। একটু যেতে আমার মৌমিতার প্রতি সাবমিসিভনেস অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠল। আমি ছাতাটা নিচু করে নামিয়ে মুখ ঢেকে প্রকাশ্য রাস্তায় মৌমিতার দুটো জুতোর উপর আর তলা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। কয়েক বার জিভ বার করে চাটলাম প্রভু মৌমিতার লাল কালো কিটোর তলা। তারপর জুতো দুটো নিজের মাথার উপরে রেখে প্রকাশ্য রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে চললাম। নিজের টাকায় প্রভুর জুতো সেলাই করে আবার জুতো জোড়া মাথায় নিয়ে ফিরে এলাম। ফিরে এসে বারান্দায় আমি মৌমিতার জুতো মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে ছাতা বন্ধ করছি তখন মৌমিতা জানালা দিয়ে আমাকে এই অদ্ভুত পজিশানে দেখে হাসতে লাগল। ও হয়ত ভেবেছে আমি ওর জুতো মেঝেতে রাখার সাহস পাই নি। আর দুই হাত দিয়ে ছাতা বন্ধ করার প্রয়োজনে তাই ওর জুতো নিজের মাথায় রেখেছি! " ছাগল, বাইরে থেকে এসে ছাতা মেলে দিতে হয়। ও জুতো মাথায় নিয়ে ছাতা বন্ধ করছে!" মৌমিতা হাসিমুখে আমাকে বলল। ওর প্রতি আমার ভক্তি ও বেশ এঞ্জয় করছে বোঝা যাচ্ছে। "খুব হাওয়া দিচ্ছে ম্যাডাম। ছাতা এখানে খুলে রাখলে উড়ে যাবে।" " তাহলে ঘরের ভিতরেই মেলে দে। আর জুতোটা কেমন সেলাই করেছে দেখি।" আমি মৌমিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে আমার মাথায় রাখা ওর কিটো জুতো জোড়া ওর পায়ে পরিয়ে দিলাম। মৌমিতা বলল, " বাহ, দুটো জুতোই পুরো সেলাই করে এনেছিস দেখছি। তুই একটু মাথা মোটা আর ভিতু হলেও কাজের আছিস দেখছি।" এরপর দিন থেকে ঘর পরিস্কারের সাথে সাথে আমার কাজের তালিকায় নতুন একটা কাজ যোগ হল। মৌমিতার জুতো পরিস্কার। রোজ মৌমিতার পায়ে পরা জুতো কাপড় দিয়ে ঘসে ঘসে পালিশ করে দিতাম আমি। আমার চাকরি জীবনের রোজকার এই ১০-১৫ মিনিট আমার কাছে স্বর্গসুখ বলে মনে হত। মাস ৪-৫ এভাবে কাটার পরে খবর পেলাম আমাদের হাসপাতাল চালু হতে চলেছে। এলাকায় প্রচার করা হবে। ওষুধ আসবে। আর ফার্মাসিস্টও নিয়োগ করা হবে। আমার ভয়ে বুক ধুক পুক করতে লাগল শুনে। হাসপাতালের অন্য স্টাফ আর রোগীদের সামনে আমি মৌমিতার জুতো পালিশ করে দিলে তাদের বা কি রি একশান হবে? অবশ্য আমি যেহেতু গ্রুপ ডি এসিস্টেন্ট তাই আশা করি কারো চোখে অস্বাভাবিক লাগবে না। অবশেষে একদিন হাসপাতালে সেই নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট ওষুধের গাড়িতে করে এসে হাজির। বান্ডিল বান্ডিল ওষুধ সব সাজিয়ে রাখা হল। তার নিয়োগ পত্র হাতে নিয়ে দেখি মেয়েটির নাম কমলা। ২৩ বছর বয়সী সদ্য পাশ করা ফার্মাসিস্ট। শ্যাম বর্না, সাধারন চেহারা। বাবা মারা যেতে অনেক নেতাকে ধরে টরে এই চাকরিটা নাকি পেয়েছে। এর সামনে কি আর আমি মৌমিতার জুতো পালিশ করতে পারব? উত্তেজনায় আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। 2.... নার্স মৌমিতা ২... আমি ভেবেছিলাম এক। আর হল আরেক জিনিস। কমলা মেয়েটা গরীব ঘরের, কিন্তু বেশ অপরিণত। সে মৌমিতাদের একই পাড়ায় থাকে। ছোট থেকেই হয়ত তার চেয়ে বয়সে ২ বছরের ছোট প্রতিবেশী ধনী পরিবারের সুন্দরী মেয়ে মৌমিতাকে সে একটু হিংসা করে। এখানে চাকরিতে জয়েন করে সে কিছুতেই মানতে পারছিল না বয়সে ছোট মৌমিতা এখানে তার বস হবে। জয়েন করার পরে প্রথম দিনেই সে আপত্তি তুলল মৌমিতা তার বস হবে কেন? সে তার কাজের রিপোর্ট কেন মৌমিতাকে করবে? বয়সে ছোট মৌমিতা অফিসেও কেন ওকে তুই করে বলবে? কমলা ফার্মাসিস্ট, মৌমিতা নার্স। কমলা গ্রাজুয়েট, মৌমিতা তাও নয়। বয়সেও মৌমিতা ছোট। তবে মৌমিতা কেন এই অফিসের বস হবে? আমি ওকে একদিন বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে মৌমিতা ক্ষমতাবান পরিবারের মেয়ে। আমরা গরীব সাধারন ক্ষমতাহীন পরিবারের সন্তান। আমাদের চাকরির খুবই দরকার। দেশে চাকরির খুবই অভাব এখন। যদি মৌমিতাকে বস বলে মেনে তার কথা মেনে চলি আমরা, তাহলে আমাদের এই চাকরি হারানোর ভয় থাকবে না। তাই আমাদের সেটা করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিন্তু না, আমার সংক্ষিপ্ত জ্ঞান কমলার ইগো কমাতে পারল না। ও কথায় কথায় মৌমিতার সাথে ঝগড়া করতে লাগল। মৌমিতা ওকে খুব পাত্তা দিত না। কিন্তু কমলা জয়েন করার ৪-৫ দিন পর সকালে কমলা অকারনে খুব ঝগড়া করল মৌমিতার সাথে। কমলার বক্তব্য একজন GNM nurse ওর সুপিরিওর রিপোর্টিং অথোরিটি হতে পারে না। ও গ্রাজুয়েট। মৌমিতা তাও না। তাই মৌমিতা ওকে রিপোর্ট দেবে। ও মৌমিতাকে নয়। মৌমিতা বলল " তুই শুধু গ্রাজুয়েট। আর অর্ক পোস্ট গ্রাজুয়েট। ও তো কোনদিন আমার অথোরিটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি। ও ঘর ঝাঁট দেয়। আমার জুতোও পালিশ করে দেয়।" কমলা খুব রাগী গলায় বলল, " অর্ক স্পাইনলেস, তাই করে"। শেষে কমলার ঝগড়া করার চেষ্টার জবাবে মৌমিতা খুব শান্ত গলায় ওকে বলল, " আর ৩ মাস তোর চাকরি আছে। পরের বছরের শুরুতে তোর চাকরি আর রিনিউ হবে না তুই আমার পায়ে ধরে ক্ষমা না চাইলে। এই কথা শুনে কমলা কিছু উত্তর দিতে পারল না। ও জানে মৌমিতার রাজনৈতিক ক্ষমতা কত। ২ মিনিট চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল ও। তারপরে ঘরের মেঝেতে বসে পরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল বাচ্চা মেয়ের মত। একটু পরে কাউকে কিছু না বলে ও সেদিনের মত বাড়ি চলে গেল। ওর ব্যবহার দেখে মৌমিতা খুব মজা পেয়ে শব্দ করে হাসছিল। ও চলে যেতে মৌমিতা বলল, " কমলা আস্ত জোকার একটা। " তারপর একটু থেমে বলল, "এই অর্ক, কাল থেকে রোজ কমলাকে দেখিয়ে দেখিয়ে আমার জুতো মন দিয়ে ভাল করে সময় নিয়ে পালিশ করবি তো। একদম আমার চাকরের মত ব্যাবহার করবি ওর সামনে। গ্রাজুয়েট হয়ে মনে হয় ও দুনিয়া জয় করে ফেলেছে এমন হাব ভাব করে। ও দেখুক, পোস্ট গ্রাজুয়েট ছেলেরও মাথায় একটু বুদ্ধি থাকলে সে আমার পায়ের নিচে পরে থাকবে।" ওদের ঝগড়ার এই পরিনতি আমার খুব ভাল লাগল। আমি "নিশ্চয়ই ম্যাডাম" বলে ঘর ঝাঁট দিতে লাগলাম। ঘর ঝাঁট দেওয়া হলে মৌমিতার পায়ের কাছে বসে ওর পায়ে পরা সাদা স্নিকার খুব মন দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম কাপড় ও জল দিয়ে। আমি মৌমিতার বাঁ জুতোটা পালিশ করছিলাম। হঠাত মৌমিতা ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার কাঁধে তুলে দিয়ে বলল, " প্রিপেয়ার থাকিস। কমলার সামনে এভাবে তোর কাঁধে বা বুকে পা তুলে দিতে পারি ওকে দেখাতে যে তোদের মত পাতি গ্রাজুয়েট, পোস্ট গ্রাজুয়েটদের আমি আমার জুতোর নিচে রাখি। কমলার সাথে ঝগড়া মৌমিতাকে বেশ ডমিনেটিং করে তুলেছিল এটা আমার ভীষণ ভাল লাগছিল। আমি জবাবে নিজের মাথা নিচু করে মৌমিতার জুতো পরা দুটো পাই নিজের মাথার উপরে রেখে বললাম " তুমি ইচ্ছা করলে সবার সামনে এভাবে আমার মাথার উপরে তোমার জুতো পরা পা রাখতে পার। আমি কিচ্ছু মনে করব না ম্যাডাম। বরং এভাবে তোমার সেবা করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করব।" আমার আচরন দেখে মৌমিতা হাত দিয়ে মুখ ঢেকে হাসতে লাগল। তারপর বলল, " সত্যি, তুই পারিসও বটে। নিজে থেকে আমার জুতো পরা পা মাথার উপরে তুলে নিচ্ছিস তুই চাকরির সিকিউরিটির জন্য। আর ছাগল কমলাটা অকারনে ঝগড়া করে ওর চাকরিটা হারাবে।" " তুমি কি সত্যিই কমলার চাকরির রিনিউ হওয়া আটকে দেবে ম্যাডাম?" মৌমিতা আমার মাথার উপর থেকে ওর জুতো পরা পা দুটো নামাতে আমি আবার মৌমিতার জুতো পালিশ করতে করতে জিজ্ঞাসা করলাম। "ও এরকম করলে তো আটকাবোই। তবে ও যদি তোর মত রোজ মন দিয়ে আমার জুতো পালিশ করা শুরু করে তাহলে ভেবে দেখতে পারি। তুই পারলে ওকে একটু বোঝা। আর ওর সামনে মন দিয়ে আমার সেবা কর। আমি ওর সামনে তোকে চাকরের মত ট্রিট করলে, বকলে বা মারলেও মেনে নিস খুশি হয়ে। আমি যা বলব অফিস তাই করবে জানিসই তো। তাই আমি খুশি থাকলে তোর চাকরি তো থাকবেই, কমলারটাও থাকতে পারে।" পরদিন সকাল ১০ টায় কমলা অফিসে ঢুকল যখন তখন আমার অফিস ঝাঁট দেওয়া শেষ। আমি ওর সাথে মিলে ওষুধ গোছাতে গোছাতে ওকে বোঝাতে লাগলাম এরকম করলে ওর চাকরিটা কয়েক মাস পরে আর থাকবে না। তখন এরচেয়েও বেশি অপমানজনক কাজ করতে হবে এই মার্কেটে ওকে পরের চাকরি পেতে। কমলা কোন উত্তর দিল না। চুপচাপ শুনল কিছুক্ষন। তারপরে বলল, " তাই বলে চাকরি রক্ষা করতে মৌমিতার পায়ে পরে থাকব তোমার মত?MSC করেছ, চাকরি পেয়েছ তো নিজের যোগ্যতায়। তারপরেও চাকরির জন্য এত নিচে নামতে তোমার লজ্জা করে না?" আমার বলতে ইচ্ছা করছিল মৌমিতার মত সুন্দরী মেয়ের পায়ে পরে থেকে দিন রাত ওর সেবা করার জন্য আমি সবচেয়ে ভাল চাকরির অফারও ছাড়তে পারি। কিন্তু বললাম না। বলতে হল, " চাকরির যা অবস্থা দেশে তাতে এটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তোমার তো বাবা মারা গেছে। ভাড়া বাড়িতে থাক। চাকরি গেলে পরিবার নিয়ে থাকবে কোথায়? রাস্তায় গিয়ে পরার চেয়ে তুমিও আমার মত মৌমিতাকে তেল দিয়ে চললেই বুদ্ধিমানের কাজ করবে।" মৌমিতা ঢুকল ১১ টায়। কয়েকজন পেশেন্ট ওষুধ নেবে বলে অপেক্ষা করছিল। মৌমিতার আদেশে ও যতক্ষন থাকবে না ততক্ষন কমলা ওষুধ দিতে পারবে না। মৌমিতা রোগীদের অসুবিধা শুনে ওষুধ দিয়ে বিদায় করল। তারপর আমাকে বলল, " এই অর্ক, আমার জন্য চা, কেক আর বিস্কুট নিয়ে আয় যা।' আমি "যাচ্ছি ম্যাডাম" বলে প্রায় ছুট দিলাম। পাশের দোকান থেকে চা ও সাথে "টা" এনে মৌমিতাকে সার্ভ করতে ও কমলাকেও শুনিয়ে বলল, " আমার জুতোটা পালিশ করা দরকার। তোরা কে করবি ঠিক করে কাজে লেগে পর। "আমি করছি ম্যাডাম" বলে আমি এবার কাপড় আর জল আনতে ছুটলাম। মগে জল আর পরিস্কার কাপড় এনে আমি মৌমিতার পায়ের কাছে বসলাম। মৌমিতা নিজে থেকেই আমার কাঁধে ওর জুতো পরা বাঁ পা টা তুলে দিল কমলার চোখের সামনে। আর আমি খুব মন দিয়ে মৌমিতার ডান জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। অন্য একজনের চোখের সামনে আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট অতি সুন্দরী মৌমিতাকে এভাবে সেবা করতে পেরে আমার মন আনন্দে আটখানা হয়ে গেল। কমলা নিজে থেকে কোন কমেন্ট করল না দেখে আমি একটু অবাকই হলাম। হয়ত চাকরি হারানোর ভয়টা ওর মধ্যে একটু হলেও ঢুকেছে আমি সকালে ওকে পরিবার নিয়ে রাস্তায় নামতে হওয়ার কথা বলার পরে। মৌমিতাও বোধহয় একটু অবাক হল কমলাকে চুপ দেখে। তারপরে বলল, " দেখ, পোস্ট গ্রাজুয়েট অর্ক কিভাবে আমার জুতো পরা একটা পা কাঁধে নিয়ে আমার অন্য জুতোটা পালিশ করছে।" কমলা একটুক্ষন চুপ হয়ে দেখল। তারপর কান্না ভেজা গলায় বলল, " হ্যাঁ, আমি আর অর্কদারা খুবই গরীব। তুই ক্ষমতাবান, বড়লোক। কিন্তু এইভাবে আমাদের অসহায়তার সুযোগ নিতে তোর কি একটুও খারাপ লাগে না?" " না, খারাপ লাগে না। এভাবে তোদের মুখে লাথি মারতেও খারাপ লাগে না। খুশি?" - এই বলে আমার হাত থেকে নিজের জুতো পরা ডান পা টা তুলে বেশ জোরেই আমার মুখে একটা লাথি মারল মৌমিতা। আমি এটা একদমই এক্সপেক্ট করি নি। মৌমিতার জুতো পরা বাঁ পা টার ভর আমার ডান কাঁধে না থাকলে হয়ত উল্টেই পরে যেতাম আমি। কমলা মৌমিতাকে আঘাত দিয়ে কথা বলার জন্যই হয়ত মৌমিতা এভাবে আমার মুখে লাথি মেরেছিল নিজেকে কেয়ারলেস দেখাতে। কিন্তু কমলা এতটা এক্সপেক্ট করেনি। ও কি বলবে ভেবে উঠতে পারছিল না। কিছুক্ষন বিড় বিড় করে কিছু বলার জন্য যখন মুখ খুলল তখন পাশের চায়ের দোকানের লোকটা কাপ প্লেট নিতে ঘরে ঢুকেছে। আমি বিনা দ্বিধায় তার চোখের সামনেই মৌমিতার জুতো পালিশ করতে লাগলাম আগের মতই। এর আগেও ও আমাকে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে দেখেছে। পার্থক্য হল আজ মৌমিতার জুতো পরা একটা পা আমার কাঁধের উপরে রাখা। " দেখ রামুকাকা। তোমাদের প্রিয় নেতার বাড়ির মেয়ে কিভাবে গরীব মানুষকে ট্রিট করে নিজের চোখে দেখ।" কমলা চায়ের দোকানের রামুকাকার উদ্দেশ্যে বলল। উত্তরে রামুকাকা নিজের জর্দা খাওয়া কালচে দাঁত বের করে একগাল হেসে পরিস্থিতি যতটা সম্ভব স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে বলল, " তাতে কি হইছে মামনি? মৌ ম্যাডাম এখানে অফিসার, নিজের চাকররে দিয়া এট্টু জুতা পালিশ করিয়ে নিতে তো পারেই সে। এ আর এমন কি?" এই বলে সে তাড়াতাড়ি কাপ প্লেট নিয়ে চলে গেল। মৌমিতা নেতা পরিবারের মেয়ে। তাকে রাগিয়ে দেওয়া কিছু বললে যে এখানে চায়ের দোকান চালিয়ে আর খেতে পারবে না সেটা রামু খুব ভালই বোঝে বুঝতে পারলাম। বরং সবার সামনে এইভাবে মৌমিতার চাকরের মত সেবা করতে পেরে আমার ভীষণ ভাল লাগতে লাগল। আমি খুব মন দিয়ে মৌমিতার জুতো দুটো পালিশ করতে লাগলাম আবার। এর মাঝেই এক খুব বুড়ি পেশেন্ট এল। আমাকে দিয়ে জুতো পালিশ করাতে করাতেই মৌমিতা তাকে ওষুধ দিয়ে বিদায় করল। মুখে মৌমিতার জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে এত লোকের সামনে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে পেরে আমি অতি খুশি মনে অনেক সময় নিয়ে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে লাগলাম। রামু কাকা বা ওই বুড়ি কেউই আমার মৌমিতার জুতো পালিশ করা নিয়ে নিজে থেকে কোন মন্তব্য করল না দেখে কমলা একটু নিরাশ হল। আর সেই নিরাশা দেখে মৌমিতার মুখে বেশ চওড়া হাসি ফুটে উঠল। বুড়ি চলে যেতে মৌমিতা আমার বুকে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল " জুতোর শুধু উপরটা পালিশ করলে হবে? তলাটাও তো পালিশ করতে হবে!" আমি জবাবে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথা রেখে ক্ষমা চেয়ে বললাম " সরি ম্যাডাম"। চেয়ার বসা মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো মেঝেতে রাখা। আর আমার মাথা ওর পায়ের উপরে রেখে আমি ওর কাছে ক্ষমা চাইছি। মৌমিতা ওর প্রতি আমার ভক্তিতে খুশি হয়ে বলল, " ঠিক আছে। আমিই পরিস্কার করে নিচ্ছি।" এই বলে প্রথমে বাঁ পা টা তুলে জুতোর তলাটা আমার মাথার চুলের উপরে ঘসে পরিষ্কার করতে লাগল। প্রায় ১ মিনিট পরে পা বদলে প্রভু মৌমিতা ওর বাঁ পা টা মেঝেতে রেখে ডান জুতোর তলা আমার মাথার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আরো ১ মিনিট পরে মৌমিতা আলতো করে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, " দেখ তো, জুতোর তলাটা ঠিক ঠাক পরিস্কার হল কিনা?" আমি উঠে বসে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো দুহাতে উঁচু করে ধরে তার তলার দিকে তাকালাম। যদিও এত কাছ থেকে দেখে জুতোর তলায় কোন ময়লা তেমন চোখে পরল না তবু আমি বললাম, " একটু ময়লা আছে ম্যাডাম। তুমি চিন্তা কর না। আমি এক্ষুনি পরিষ্কার করে দিচ্ছি। এই বলে কমলার বিষ্মিত চোখের সামনে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো দুহাতে ধরে নিজের মুখের উপরে রাখলাম। তারপরে পাগলের মত নিজের মুখের উপরে ঘসতে লাগলাম মৌমিতার জুতোর তলা দুটো, আরো ভালভাবে জুতোর তলা পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্যে। আমার আচরন দেখে কমলা বিষ্ময়ে প্রায় হাঁ করে আমার কান্ড দেখছিল। চাকরি রক্ষা করতে কেউ নিজের চেয়ে বয়সে ছোট বসের জুতোর তলা নিজের ইচ্ছায় নিজের মুখের উপরে ঘসে পরিষ্কার করতে পারে সেটা যেন সে তখনও বিশ্বাস করতে পারছিল না। কমলার ওই রিএকশানই বোধহয় ২১ বছর বয়সী সুন্দরী মৌমিতাকে আরো মজা দিচ্ছিল। তাই মৌমিতা আমার মুখে পরপর দুই পায়ে দুটো লাথি মেরে বলল, " এভাবে ঠিক হচ্ছে না। তুই নিচে শুয়ে পর। যাতে আমি পাপোশের মত করে তোর মুখে ঘসে আমার জুতোর তলা দুটো পরিষ্কার করতে পারি।" মুখে প্রভু মৌমিতার জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে আর তার কথা শুনে আনন্দে আমার হৃতপিন্ড লাফিয়ে প্রায় বুক ফেটে বেরিয়ে আসার উপক্রম হল। আমি প্রভুর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুতে প্রভু নিজে থেকেই আমার মুখের উপরে নিজের জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে নিজের বাইরে পরার জুতোর তলা আমার মুখের উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। কমলা এতক্ষন বিস্ফারিত চোখে আমাদের দেখছিল। শেষে আর থাকতে না পেরে শ্লেষপূর্ন কন্ঠে বলল, " চাকরির জন্য এত নিচেই নামলে যখন তখন তোমার বসের জুতো চাটতেই বা বাকি রাখ কেন? বসের জুতো রোজ জিভ দিয়ে চেটেই পালিশ করো বরং। বসের জুতো চাটলে চাকরি সবচেয়ে বেশি সুরক্ষিত থাকে শুনেছি।" মৌমিতা কমলার শ্লেষপুর্ন কথায় মজা পেয়ে বলল, " বাহ, কমলাকে প্রথম কোন ভাল কথা বলতে শুনলাম। এই অর্ক, আমার জুতোর তলাটা তুই চেটেই পরিষ্কার কর বরং।" প্রভু মৌমিতার আদেশ শুনে আমি সাথে সাথে জিভ বার করে প্রভুর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম। ওর ব্যাঙ্গাত্মক উক্তি যে শেষে বাস্তবে রূপ নিতে পারে এটা কমলা একদমই ভাবেনি। ও হতভম্ব হয়ে দেখতে লাগল আমি মৌমিতার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে লাগলাম। প্রায় ১০ মিনিট ধরে আমি মৌমিতার দুটো জুতোর তলা চাটলাম। ওর দুই জুতোর তলায় কয়েকশো বার চুম্বন করলাম ওর পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে টিপতে। " ছি:, একটা চাকরির জন্য তুই আর কত নিচে নামবি?" বলে কমলা শেষে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেল। আর আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে প্রভু মৌমিতা হাসিতে ফেটে পরল কমলার অসহায় আচরন দেখে। নার্স মৌমিতা ৩... পরদিন আমি যথারীতি সকাল সাড়ে ৯ টার মধ্যে হাসপাতালে ঢুকে সব ঘর ঝাঁট দিয়ে মুছে পরিস্কার করে ফেললাম। তার একটু পরে কমলা ঢুকল। আমাকে দেখে একটু রাগ ধরা গলায় বলল -" একটা সামান্য মাইনের চাকরির জন্য আর কত নিচে নামবে তুমি? মৌমিতা তোমার মুখে লাথি মারছে আর তুমি ওর জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছ? ছি, লজ্জা করে না তোমার?" আমি খুব ঠান্ডা গলায় বললাম, "লজ্জার কিছু নেই কমলা। আমরা গরীব হয়ে জন্মেছি, কাউকে না কাউকে এভাবে তেল দিয়ে সেবা করেই চাকরি করতে হবে। আমি বরং গর্বিত যে সেই সেবাটা মৌমিতার মত কাউকে করতে পারছি। তুমি প্রতিবাদ করার আগে একটু ভেবে দেখ, সামনের বছরে চাকরিটা গেলে তুমি কি করে চালাবে? তোমাদেরও তো অবস্থা খুব খারাপ। দেশে চাকরি নেই। হয় এখানে তোমাকে মৌমিতার পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে হবে নাহলে অন্য কোন অফিসে কাজ পেলেও অনেক বেশি ডিউটির সাথে হয়ত পুরুষ বসকে অন্যভাবে খুশি করতে হবে। দুনিয়াটা খুব খারাপ কমলা।" আমার কথা শুনে কমলা কিছুক্ষন চুপ করে রইল। তারপরে আবার ভেঙে পরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল " আমরা গরীব বলে কি মানুষ নই?" এইসব বলে। তখনই আমি গেটের কাছে স্কুটির আওয়াজ পেলাম। আমি সাথে সাথে ছুটে গিয়ে মৌমিতার স্কুটিটা ধরলাম। আমাকে অবাক করে দিয়ে গেটের সামনে রাস্তার উপরেই আমার বাঁ গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল " আমার স্কুটি ঢুকিয়ে রাখা বের করে দেওয়া তোর ডিউটি। আমাকে যেন এরপরে আর তোর জন্য এক সেকেন্ডও ওয়েট করতে না হয়। ওয়েট করতে হলে প্রতি সেকেন্ডের জন্য একটা করে থাপ্পর পরবে তোর গালে মনে রাখিস।" এই বলে আমি " সরি ম্যাডাম" বলতে না বলতেই মৌমিতা ভিতরে চলে গেল। ততক্ষনে ৭-৮ জন রোগী ওষুধ নিতে হাসপাতালের গেটের সামনে অপেক্ষা করছিল। তাদের সামনেই এইভাবে ভুয়ো কারন দেখিয়ে মৌমিতা আমাকে থাপ্পর মারায় আমার খুব ভাল লাগল। আমি মৌমিতার স্কুটি পার্ক করে ওর ব্যাগটা নিয়ে ভিতরে এসে দেখি মৌমিতা বড় ঘরের চেয়ারে বসে জানালা দিয়ে পেশেন্টদের সমস্যা শুনে ওষুধ দিচ্ছে। ও ওষুধ ছুঁড়ে সামনের টেবিলে ফেলছে আর রোগীরা জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে ওষুধ নিয়ে চলে যাচ্ছে। আমি ঘরে ঢুকতে মৌমিতা হাতের আঙুল দিয়ে ইশারা করে টেবিলের তলার দিকে দেখাল। ও ঠিক কি চাইছে বুঝতে না পারলেও আমি সোজা টেবিলের তলায় উপুড় হয়ে শুয়ে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে কিছুক্ষন ক্ষমা চাইলাম। তারপরে মৌমিতা আমার মাথায় লাথি মেরে অর্ডার করল সোজা হয়ে শো। আমি আমার প্রভু মৌমিতার আদেশ মেনে সোজা হয়ে শুলাম। আমি টেবিলের তলায় থাকায় আমাকে রোগীরা জানালা দিয়ে দেখতে পাচ্ছে না। কিন্তু একটু আগে আমি তো ওদের সামনে থাকা রোগীদের সামনেই টেবিলের তলায় ঢুকেছি। আর মৌমিতার আদেশও ওরা শুনল। ওরা কি বুঝতে পারছে টেবিলের নিচে কি হচ্ছে? মৌমিতা অবশ্য খুব ক্যাজুয়ালিই আমার মুখের উপরে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল " আমার পা টিপে দে এবার।" বাইরে থাকা রোগীরা কি ভাববে তাই নিয়ে ওর কোন কেয়ারই নেই! এর ৫ মিনিটের মধ্যেই অবশ্য সব রোগীর ওষুধ নেওয়া শেষ হয়ে গেল। পরের ২ ঘন্টায় আরো হয়ত ৮-১০ জন রোগী আসবে ওষুধ নিতে। বাকি আর কোন কাজ নেই এখানে। অবশ্য আমার আসল কাজ প্রভু মৌমিতার সেবা করার সবে শুরু এই! রোগীরা চলে যেতে মৌমিতা আমার ঠোঁটের উপরে ওর কালোর উপরে গোলাপী ডিজাইন করা স্নিকার দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল " আজ থেকে রোজ আমার পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিবি কালকের মত। দারুন ফিলিং হয় এতে।" আমি প্রভু মৌমিতার লাথি খেয়ে তার জুতোর তলায় চুম্বন করে বললাম " আপনি যা বলবেন আমি তাই করব ম্যাডাম।" মৌমিতা খুশি হয়ে এবার আমার কপালে আরেকটা লাথি মেরে বলল " আমি লাথি মারলেই আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বা জুতোয় কিস করে থ্যাংক্স জানাবি আমাকে। বুঝলি?" আমি আবার মৌমিতার জুতোর তলায় কিস করে বললাম " হ্যাঁ প্রভু"। আমার মুখে প্রভু ডাক শুনে মৌমিতা হাসতে হাসতে বলল " কি বলে ডাকলি আমাকে চাকর?" আমি আবার ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে বললাম " প্রভু বলে। আমি তোমার চাকর আর তুমি আমার প্রভু। তুমি দয়া করে আমার চাকরিটা টিকিয়ে রাখলে তবেই আমার আর আমার পরিবারের পেটে মোটা চালের ভাত জুটবে প্রভু।" আমার কথা শুনে মৌমিতা আবার হাসতে হাসতে বলল " আমি তোর বা কমলার জায়গায় থাকলে জানি না কি করতাম। কিন্তু তোর কি সত্যিই একটুও রাগ হয় না তুই যে জায়গায় আছিস বা আমি যেভাবে তোকে ইউজ করছি সেই জন্য?" আমি ততক্ষনে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করতে করতে আমার মুখের উপরে রাখা প্রভুর জুতো পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে শুরু করেছি। এইভাবে প্রভুর সেবা করতে করতে বললাম, " না প্রভু। এভাবে তোমার সেবা করার যোগ্যতাই হয়ত আমার নেই। তুমি আমাকে সেই সুযোগ দিয়েছ, তোমার অধীনে আমাকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছ সেই কারনে আমার নিজেকে ধন্য মনে হয়।" " চাকরি টিকিয়ে রাখার জন্য ও পাতালেও নামতে পারে। আমারও চাকরিটা খুব দরকার, কিন্তু আমি হয়ত মরে গেলেক কোনদিন নিজেকে এতটা নামাতে পারব না।" একটু আগে এই ঘরে ঢোকা কমলা বলল কথাটা। "তুই বরং অন্য প্রাইভেট অফিসে চাকরি নিয়ে মেল বসের সেক্সুয়াল নিড ফুলফিল করিস। আমার পায়ে মাথা রাখার মত নিচে তোকে নামতে হবে না।" - কমলাকে আবার ইচ্ছা করে খুঁচিয়ে বলল মৌমিতা। মৌমিতার কথা শুনে কমলা আবার ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগল। আর আমি মন দিয়ে মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে চাটতে ওর পা টিপে দিতে লাগলাম। ২-৩ মিনিট পরে পাশের চায়ের দোকানের রামুকাকা এল চা দিতে। ঘরে এসে টেবিলে চা,,বিস্কুট আর কেক রেখে ও লক্ষ্য করল টেবিলের তলায় কি চলছে। মুখে একগাল হাসি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে ও বলল, " আপনি আপনার জুতো শুদ্ধু পা সোজা চাকরের মুখের উপরে রাখছেন দেখি ম্যাডাম?" " হ্যাঁ, তোর কোন অসুবিধা হচ্ছে?" মৌমিতা প্রশ্ন করল রামুকে। "না না ম্যাডাম। আমার অসুবিধা হবে কেন? আপনার চাকর, আপনার সেবা করতিছে, এ তো ভাল কথা। তবে এরকম বড় একটা দেখা যায় না তো, তাই একটু অবাক হই গেছিলাম আর কি!" " এখন থেকে রোজ এই জিনিস দেখবি, আর অবাক হোস না। বুঝলি?" রামু এক গাল হেসে বলল " আজ্ঞে ঠিক আছে ম্যাডাম।" তারপরে মেঝেতে বসে কেঁদে চলা কমলার দিকে তাকিয়ে বলল " আর তুমি কাঁদতেছ কেন কমলা?" মৌমিতা কমলার হয়ে উত্তর দিল " আর ১-২ মাস পরে ওর চাকরিটা আর থাকবে না, তাই।" রামু চাকরি না থাকার কারন কিছু না জেনেই বলল, " আপনি ম্যাডাম চাইলে অনেক কিছু করতি পারেন। পাড়ার মেয়ে, এট্টু দ্যাখেন! আর কমলা, তুমিও লজ্জা শরম না করে মৌমিতা ম্যাডাম যা বলেন তাই কর। ভুল ত্রুটি কিচহু হলে ক্ষমা চেয়ে নাও। চাকরি তো তোমার খুবই দরকার। আমাকে এই একটা চায়ের দোকান চালাতেই কত নিচে নামতে হয়। এই বাবুরেও দেখ, ম্যাডামের জুতো পরা পা মুখে রেখে পা টিপে সেবা করতেছে চাকরের কাজ রাখতে। গরীব মানুষ হয়ে জন্মালে বেঁচে থাকতে এরকম অনেক কিছুই করতি হয়।" আমার মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে মৌমিতা বলল, " বাহ, তোর বয়সের সাথে সাথে কিছু জ্ঞানও হয়েছে দেখছি রামু। তোর কিরকম রিলেটিভ হয় না কমলা? ওকে একটু বোঝাস ভাল করে। হয়ত ওদের ফ্যামিলিটা বেঁচে যাবে ও বুঝলে।" " আজ্ঞে, আমার কাকাতো ভাই রতনের মেয়ে ও। ঠিক আছে। আমি ওরে পরে বোঝাব ম্যাডাম। এখন আসি। আপনি ভাল করে সেবা নেন চাকরের।" এই বলে রামু চলে গেল। আর আমি খুব মন দিয়ে আমার মুখের উপরে রাখা মৌমিতা ম্যাডামের পা টিপতে লাগলাম ওর জুতোর তলা চাটতে চাটতে। মৌমিতা আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে চা খেতে লাগল আরাম করে। ৫ মিনিট পরে এক বুড়ি তার ৭-৮ বছরের নাতনিকে নিয়ে ওষুধ নিতে সোজা ঘরের ভিতরে চলে এল। আমি তখনো প্রভু মৌমিতার পায়ের নিচে শুয়ে একই ভাবে তার সেবা করছি। বুড়ি এসে মৌমিতাকে সমস্যার কথা বলতে লাগল। তার নাতনি এদিক ওদিকে তাকাতে তাকাতে দেখতে পেল টেবিলের তলায় আমার মুখের উপরে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো রাখা! সে তার দিদাকে খুঁচিয়ে বলল, " দিদা, দেখ ডাক্তারটা জুতো পরা পা চাকরের মুখের উপরে রেখেছে!" ওর দিদা হয়ত আগেই দেখেছিল। কিন্তু " রাখুক, তুই চুপ কর" বলে সে আবার নিজের কাজের কথা বলতে লাগল। বাচ্চাটা অবাক চোখে আমাকে প্রভু মৌমিতার জুতো চাটতে আর পা টিপতে দেখল। তারপরে নিজের চটি পরা পা আমার বুকের উপরে একবার রেখে কেমন ফিল হয় একবার চেক করে দেখল। বুড়ি চলে যেতে কমলা বলল, " চুনি বুড়ির পেটে কোন কথা থাকে না। ও যা দেখে গেল তা এর পাশের ১০টা পাড়াতে ছড়িয়ে পরতে ১০ দিনও লাগবে না। " মৌমিতা খুব ক্যাজুয়ালি বলল " ছড়াক, ভালই তো। আমার মত মেয়েকে কিভাবে প্রপার রেস্পেক্ট দেওয়া,উচিত সেটা আরো অনেক বেশি লোকের জানা উচিত।" মৌমিতার কথাটা শুনে আমার যে কি ভাল লাগল বলার না। আমি মৌমিতার পা টিপে চললাম একই রকম ভক্তিভরে। ঠিক তখন মৌমিতার ফোনে একটা কল এল। মৌমিতা কিছুক্ষন কথা বলে ফোন রেখে বলল, " আমাদের সেন্টারে ডাক্তার জয়েন করল আজ। কাল থেকে সে সেন্টারে আসবে।" আমার কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমি ইমেজিন করলাম কাল থেকে প্রভু মৌমিতার বদলে এই চেয়ারে এসে বসবে কোন বয়স্ক, টাক মাথা, ভুঁড়িওয়ালা ডাক্তার। আর তার সামনে নিশ্চয়ই আমি এইভাবে প্রভু মৌমিতার সেবা করতে পারব না। দীর্ঘ:শ্বাস ফেলে জীবনের শেষ সুখের দিন ভেবে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে চাটতে তার পা টিপে চললাম আমি। আর মৌমিতা মোবাইলে গেম খেলতে খেলতে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল। আর উত্তেজনায় মাঝে মাঝে আমার মুখে লাথি মারতে লাগল ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে।